মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার জন্য আমাদের কেন অপেক্ষা করা উচিত নয়

সম্পাদকের টীকা: মহাকাশ প্রকৌশলী রবার্ট জোবলিন মঙ্গল সমিতির চেয়ারম্যান এবং "মঙ্গল গ্রহের মামলা: লাল গ্রহ সমাধানের পরিকল্পনা এবং কেন আমাদের তা করতে হবে" বইটির লেখক, সাইমন & শুস্টার সম্প্রতি আপডেট এবং পুনঃপ্রকাশ করেছেন।
এই দৃষ্টিকোণ থেকে যে \"মঙ্গল গ্রহ অপেক্ষা করতে পারে।
"ওশান পারে না," সম্প্রতি সিএনএন-এ প্রকাশিত হয়েছে।
অমিতাই এৎজিওনি বলেন যে আমাদের মঙ্গল গ্রহের অনুসন্ধান স্থগিত রাখা উচিত কারণ সমুদ্রের অগ্রাধিকার বেশি।
যদিও আমি সমুদ্র অনুসন্ধান নিয়ে সবচেয়ে বেশি উদ্বিগ্ন, তবুও বাস্তবতা হল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ অনেক প্রতিষ্ঠানই...
নৌবাহিনী, অন্যান্য দেশের নৌবাহিনী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গবেষণা সংস্থা, কোম্পানি এবং জেমস ক্যামেরনের ব্যক্তিগতভাবে বাস্তবায়নের জন্য পর্যাপ্ত তহবিল এবং সরঞ্জাম রয়েছে।
সমুদ্র অন্বেষণের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ সরবরাহের জন্য আমাদের মহাকাশ অনুসন্ধান স্থগিত করতে হবে এই ধারণাটি একেবারেই অযৌক্তিক।
তাহলে আসুন আমরা এটিকে এভাবে বলি: মহাকাশ নয়, আমাদের সমুদ্র অন্বেষণ করা উচিত এই যুক্তিটি সমুদ্র অনুসন্ধানের জন্য কোনও আবেদন নয়, বরং এটি লাল গ্রহে পৌঁছানোর জন্য আমাদের প্রচেষ্টা ছেড়ে দেওয়ার একটি অকৃতজ্ঞ উপায় মাত্র।
কিন্তু কেন আমরা চেষ্টা করব?
তিনটি কারণ আছে।
কারণ #১: জ্ঞানের জন্য।
আমরা এখন জানি যে মঙ্গল গ্রহে একসময় একটি সমুদ্র ছিল যেখানে রসায়নের মাধ্যমে জীবন বিকশিত হতে পারত। কিন্তু পেরেছি?
যদি আমরা মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠে জীবাশ্ম খুঁজে পাই, অথবা আজকের ভূগর্ভস্থ জলে বিদ্যমান জীবনের সন্ধান পাই, তাহলে এটি ইঙ্গিত দেবে যে জীবনের উৎপত্তি কেবল পৃথিবীতেই নয়, এবং তাই, এর অর্থ জীবন এবং প্রজ্ঞায় পূর্ণ একটি মহাবিশ্বকে প্রকাশ করে।
মহাবিশ্বের প্রকৃত অবস্থান সম্পর্কে মানুষের বোধগম্যতার দৃষ্টিকোণ থেকে, কোপার্নিকাসের পর এটিই হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক জ্ঞান।
রোবোটিক ডিটেক্টরগুলি এই ধরনের অনুসন্ধানে সাহায্য করতে পারে - যা সক্রিয়ভাবে করা উচিত - কিন্তু এগুলি নিজেরাই যথেষ্ট নয়।
জীবাশ্ম শিকারের জন্য অপরিবর্তিত ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে হেঁটে যেতে, খাড়া ঢালে উঠতে, ভারী এবং সূক্ষ্ম কাজ করতে এবং খুব সূক্ষ্ম উপলব্ধি এবং ঘটনাস্থলে অন্তর্দৃষ্টি প্রয়োগ করতে সক্ষম হতে হবে।
জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার জন্য মঙ্গলগ্রহের ভূগর্ভস্থ জল থেকে খনন, নমুনা, চাষ এবং জীবন অধ্যয়নের দক্ষতা প্রয়োজন।
এই সমস্ত দক্ষতা রোবট রোভারের ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি।
ফিল্ড প্যালিওন্টোলজি এবং অ্যাস্ট্রোবায়োলজির জন্য মানব অভিযাত্রী এবং প্রকৃত অন-সাইট বিজ্ঞানীদের প্রয়োজন।
কারণ ২: চ্যালেঞ্জ।
দেশগুলি, জনগণের মতো, চ্যালেঞ্জ ছাড়াই উন্নতি লাভ করে।
মহাকাশ কর্মসূচির নিজেই চ্যালেঞ্জের প্রয়োজন।
বিবেচনা করুন: ১৯৬১ থেকে ১৯৭৩ সালের মধ্যে, চন্দ্র অভিযানের কারণে, নাসার প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের গতি তখন থেকে কয়েকগুণ বেশি ছিল, প্রকৃত ডলারে গড় বাজেট আজকের তুলনায় মাত্র ১০% বেশি (
২০১২ সালে প্রতি বছর ২০ বিলিয়ন ডলার, এবং এখন ১৮ বিলিয়ন ডলার)। কেন?
কারণ এর একটি লক্ষ্য আছে, এর পরিধি তার ধরাছোঁয়ার বাইরে।
যদি তুমি নতুন কিছু না করো, তাহলে নতুন কিছু তৈরি করার দরকার নেই।
অ্যাপোলো প্রোগ্রাম অর্থনীতির জন্য একটি শক্তিশালী উদ্দীপকও হয়েছে, যা এমন একটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হারে পৌঁছেছে যা এরপর কখনও দেখা যায়নি।
মঙ্গলগ্রহ গ্রহণে নাসাকে বাধ্য করার চ্যালেঞ্জ কোনওভাবেই অর্থের অপচয় নয়, বরং মহাকাশ ডলার থেকে দেশকে প্রকৃত প্রযুক্তিগত লাভ এবং অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক উদ্দীপনা পাওয়ার মূল চাবিকাঠি। একজন মানুষের কাছে-
মঙ্গল গ্রহ কর্মসূচি দেশের প্রতিটি শিশুর জন্য একটি অ্যাডভেঞ্চার চ্যালেঞ্জ: \"তোমার বিজ্ঞান শিখো এবং তুমি একটি নতুন পৃথিবী তৈরির অংশ হতে পারো।\"
\"অ্যাপোলো প্রোগ্রামের যুগে, আমেরিকান বিজ্ঞান ও প্রকৌশল স্নাতকদের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যায়।
বৌদ্ধিক পুঁজি দেশের জন্য উপকারী হতে থাকবে।
আগামী ১০ বছরে, আমাদের দেশের স্কুলে ১০ কোটিরও বেশি শিশু থাকবে।
যদি একটি মঙ্গল গ্রহের কর্মসূচি মাত্র ১% মানুষকে বিজ্ঞান শিক্ষা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে, তাহলে চূড়ান্ত ফলাফল হবে ১০ লক্ষেরও বেশি বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক, চিকিৎসা গবেষক এবং ডাক্তার। উদ্ভাবন, নতুন শিল্প তৈরি, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির সন্ধান, জাতীয় প্রতিরক্ষা শক্তিশালীকরণ এবং জাতীয় আয় বৃদ্ধির ফলে কয়েক দশক ধরে মঙ্গল গ্রহের কর্মসূচিতে ব্যয় কম হয়েছে।
কারণ ৩: ভবিষ্যতের জন্য: মঙ্গল গ্রহ কেবল একটি বৈজ্ঞানিক কৌতূহল নয়, এটি এমন একটি পৃথিবী যার পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশের সমষ্টির সমান, যেখানে কেবল জীবনই নয়, প্রযুক্তিগত সভ্যতার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত উপাদানও রয়েছে।
দেখতে প্রতিকূল মনে হলেও, মঙ্গল গ্রহ এবং বাসযোগ্যতার মধ্যে একমাত্র বাধা হল লাল গ্রহ সম্পর্কে নির্দিষ্ট পরিমাণে জ্ঞান বিকাশের প্রয়োজন।
যারা প্রথমে সেখানে ঘুরে দেখবে তারা পারবে এবং করবেও।
মঙ্গল গ্রহ একটি নতুন পৃথিবী।
একদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ সেখানে বাস করবে।
তারা কোন ভাষায় কথা বলে?
মানুষ যখন সৌরজগৎ এবং তার বাইরেও প্রবেশ করতে থাকবে, তখন তারা কোন মূল্যবোধ এবং ঐতিহ্য লালন করবে এবং সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়বে?
যখন তারা আমাদের সময়ের দিকে ফিরে তাকাবে, তখন কি আমাদের অন্যান্য কোনও কর্মকাণ্ডের সাথে তাদের সমাজ অর্জনের জন্য আমরা আজ যা করি তার তুলনা করা হবে?
আজ, আমাদের কাছে মানব পরিবারের একটি নতুন, প্রাণবন্ত শাখার প্রতিষ্ঠাতা, পিতামাতা এবং রূপদানকারী হওয়ার সুযোগ রয়েছে, এবং এটি করে, ভবিষ্যতের উপর আমাদের চিহ্ন চিহ্নিত করুন।
এটা এমন এক সুযোগ যাকে তুচ্ছ করা যাবে না।
এই মন্তব্যে প্রকাশিত মতামতগুলি কেবল রবার্ট জুবলিনের। কেন মঙ্গল? ? । . . . . . .
যখন আমরা বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপায় পৌঁছাই, তখন ইউরোপায় প্রাণের অস্তিত্ব ছিল এবং ইউরোপে প্রাণের অস্তিত্বের সম্ভাবনা ৮০% ছিল। . . . . . . . . . .
কিন্তু মঙ্গল গ্রহ শুষ্ক বরফের মতো ঠান্ডা এবং মঙ্গলে কিছুই নেই। তুমি যা বলছো তা হলো (মঙ্গলে পৌঁছাতে) ৬ মাসের ব্যবধান।
অথবা বৃহস্পতি গ্রহের ১৩ মাস।
পৃথিবী থেকে দূরে মহাকাশযানের মানসিক প্রভাব যে কারো উপর ক্ষতিকর হবে, কিন্তু ১৩ মাস পর উপরের গন্তব্যে পৌঁছানো বেশিরভাগ মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে।
উল্লেখ করার মতো বিষয় নয়, আমরা ইউরোপা সম্পর্কে খুব কমই জানি, কিন্তু রোভারের মাধ্যমে মঙ্গল গ্রহ পরিদর্শন করেছি।
এছাড়াও, প্রথমে অল্প দূরত্ব ভ্রমণ করুন (মঙ্গল)
দীর্ঘ যাত্রার (বৃহস্পতি) জন্য প্রস্তুতি নেওয়া ভালো হবে।
একবার আমরা জানতে পারব বিকিরণ কী
যাতে আমরা সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারি।
বাহ, তিনি যা বলেছিলেন তা হল এমন একটি রোবট পাঠানো যা বরফের পৃষ্ঠে গলে যাবে এবং ইউরোপের ভূ-পৃষ্ঠের সমুদ্রে একটি স্বায়ত্তশাসিত সাবমেরিন স্থাপন করবে।
হ্যাঁ, আমরা মঙ্গল গ্রহ সম্পর্কে আরও জানি, যা আমরা ইতিমধ্যে জানি না তা খুঁজে বের করার জন্য ইউরোপে যাওয়ার একটি ভাল কারণ।
ইউরোপা তার পৃষ্ঠের কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার পুরু বরফে ঢাকা, এবং পৃষ্ঠের তাপমাত্রা -৫৪৯ ফারেনহাইট থেকে -২৩৪ ফারেনহাইট পর্যন্ত।
যাওয়ার সময় তুমি হয়তো টুপি নিয়ে যেতে চাইবে, কারণ এটা শুষ্কতার চেয়ে অনেক বেশি ঠান্ডা, তরল নাইট্রোজেনের মতোই ঠান্ডা!
অবশ্যই, বরফের নিচে কিছু একটা ঘটছে এবং এটি কী তা খুঁজে বের করা খুবই উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে, তবে তরল নাইট্রোজেন ইউরোপার আগে আমাদের শুষ্ক বরফ মঙ্গলের চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা উচিত।
চাঁদও ঠান্ডা ছিল, কিন্তু আমরা সেখানে খুব বেশি কিছু করিনি, এবং অবশ্যই আমরা ২০ কিলোমিটার সুড়ঙ্গ খনন করিনি।
শরবত এবং ঠান্ডা তাপমাত্রায়, ইউরোপাকে চিবানোর মতো কিছু বলে মনে হয়।
মঙ্গল গ্রহ একটি কোমল স্থান।
১২৪ ফারেনহাইট থেকে ৬৮ ফারেনহাইট, যা স্যুট পরা ব্যক্তিদের জন্য বেশি সম্ভব।
যারা \"ঘরে থাকেন\" তাদের সকলের জন্য।
তুমি জানো, এমন কিছু মানুষ আছে যারা মহাকাশ অনুসন্ধানের লাভ সম্পর্কে সচেতন এবং অর্থ ব্যয় করতে ইচ্ছুক। . .
কারণ তারা বুঝতে পেরেছিল যে এটি একটি বিনিয়োগ।
আমাদের অনেকেরই ঈশ্বর আমাদের সামনে কী রেখেছেন তা অন্বেষণ করার আকাঙ্ক্ষাকে আপনি থামাতে পারবেন না।
আমরা সেখানে যাবই, খরচ যাই হোক না কেন, আমরাই সবার আগে সুবিধা পাব! !
যারা যুদ্ধের জন্য মরিয়া তাদের নিয়ে তুমি বরং হাসো!
আমি বুঝতে পারছি না কেন এত মানুষ এই উত্তরাধিকারের অংশ হতে চায় না?
ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, কেউ গুহা থেকে বেরিয়ে আসার সাহস পেয়েছে! ! \"বিনিয়োগ\"?
তাহলে আমরা চাঁদে এত সরকারি অর্থ কখন ব্যয় করব?
তুমি যদি তোমার আইফোন এবং আইপড রেখে কিছু গভীর গবেষণা করো, তাহলে তুমি জানতে পারবে যে আমরা নাগরিক এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কত নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করি, যেগুলো অ্যাপোলো প্রোগ্রাম থেকে অর্জিত। (
আমি সামরিক প্রযুক্তির কথাও বলছি না কারণ আমি নিশ্চিত যে আপনি এটি দেখে হাসবেন এবং আমি কেবল বেসামরিক প্রযুক্তির কথা বলছি)।
তোমার কাছে ইতিমধ্যেই আছে।
অথবা, যদি তুমি নিজের অজ্ঞতার মধ্যে থাকতে পছন্দ করো, তাহলে তোমার ফোন, ওয়্যারলেস পণ্য, কম্পিউটার, স্যাটেলাইট টিভি যেকোনোভাবেই হোক বন্ধ করে দাও, যখনই তোমার প্রয়োজন হবে, হাসপাতালের অর্ধেক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে অস্বীকার করো এবং নতুন গাড়িতে অনন্য যৌগ ধারণকারী উপাদানগুলির অর্ধেক সরিয়ে ফেলো।
এছাড়াও, আপনি গবেষণার জন্য নাসার ওয়েবসাইটও দেখতে পারেন।
এখন এটি আবার চালু করুন এবং নাসাকে তার মানববাহী মহাকাশ কর্মসূচির জন্য ধন্যবাদ জানান। আপনাকে স্বাগতম।
এটি দেশের জন্য একটি বিনিয়োগ, শেয়ার লভ্যাংশ নয়।
এটি অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এবং শিক্ষার প্রচার করে। এক মিনিট। . .
"বিনিয়োগ" বলতে এটা বোঝায় না।
যখন আমি কোন কিছুতে বিনিয়োগ করি, তার মানে হল যে লাভের আংশিক মালিকানা আমার।
যখন অ্যাপল প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে, তখন কি আপনি আশা করেন যে তারা কোনও লাভ না করেই সন্তুষ্ট থাকবে এবং ফোনটি তাদের হাতে গেম খেলতে পারবে? আপনি কি সত্যিই বলছেন?
অ্যাপোলো প্রোগ্রাম সকল আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্ম দিয়েছে।
চন্দ্রপৃষ্ঠের প্রতিযোগিতা ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট নিয়ে গবেষণাকে ত্বরান্বিত করেছে, এবং এখন প্রায় সমস্ত আধুনিক ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে আপনি যে গাড়িটি চালান এবং কর্মস্থলে যান, সেখানে পৌঁছানোর সময় আপনি যে শিফট ম্যানেজারটি ব্যবহার করেন, অথবা ত্রৈমাসিক রাজস্ব প্রতিবেদন সম্পূর্ণ করার জন্য আপনি যে কম্পিউটার ব্যবহার করেন।
নাসার চন্দ্র অভিযান আসলে বহু-ট্রিলিয়ন ডলারের বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত বিপ্লবের জন্ম দিয়েছে।
এটা তোমার পুরস্কার, বন্ধু, তুমি বরং ধন্যবাদ দাও।
এখন আমি বুঝতে পারছি।
তুমি এমন কিছু খুঁজছো না যা আমাদের সমাজ এবং সভ্যতাকে সামগ্রিকভাবে উন্নীত করবে।
তুমি শুধু চাও কেউ তোমাকে কিছু টাকা দিক, তাই না? করুণ।
@ জিমিজন্সজন, তোমার টেকনিক্যাল ইতিহাস একটু ভুল, কিন্তু তবুও তুমি সব পয়েন্ট মিস করেছো।
মূল কথা হল মালিকানা।
যদি আমাদের কাছে সেই প্রযুক্তি না থাকে যার উন্নয়নের জন্য সরকারি তহবিল ব্যবহার করা হয়, তাহলে আমাদের একে \"বিনিয়োগ\" বলা উচিত নয়।
এই প্রযুক্তি থেকে তুমি বা আমি কেউই সরাসরি লাভবান হব না।
যখন আমরা এটি একটি ব্যবসায়িক মডেল তৈরির জন্য ব্যবহার করি, তখন আমরা পরোক্ষভাবে লাভ করতে পারি, কিন্তু এটি কোনও অর্থেই আমাদের "বিনিয়োগের" অংশ নয়।
কারো জানা দরকার নীল ডিগ্লাস টাইসন কে।
লুসেন্ট, আমি এটা পরিষ্কার করে বলি।
যদি আমি সন্তানের ভবিষ্যতে "বিনিয়োগ" করি, তাহলে আমার বিনিয়োগের উপর নগদ বা নগদ সমতুল্য রিটার্ন পাওয়া উচিত, তাই না?
যদি তাই হয়, হে ছেলে, আমার কাছে এসে কিছু টাকা নিয়ে এসো! না।
তুমি যদি তোমার পরিবারকে একটা কোম্পানির মতো চালাও, তাহলে তোমার জন্য আমার দুঃখ হয়।
এটি NASA গবেষণা দ্বারা প্রদত্ত ওপেন সোর্স প্রযুক্তির আকারে \"বিদ্যমান\"।
বিনিয়োগের উপর রিটার্ন নগদ অর্থ ছাড়াও অন্য কোনও রূপে আসে।
চোখ খুলুন অথবা আপনার কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করুন।
@ লুসেন্টস্কি, কিছু টাইপ না করা পর্যন্ত আপনাকে "বিনিয়োগ" শব্দটি সত্যিই খতিয়ে দেখতে হবে।
করদাতাদের টাকা ব্যবহার করলে আমাদের সকলেরই তা হবে! ! ! ! !
আপনি কি মহাকাশ অনুসন্ধান থেকে লাভ পেতে চান?
তুমি অদূরদর্শী-
বোকামি \"এটা একটা বোকামি অর্থনীতি\"!
অ্যাপোলো প্রোগ্রামে আমাদের অর্থনীতি দেশের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য এক অলৌকিক ঘটনা তৈরি করেছে।
তবে, আপনি জানতে চান যে আপনি মহাকাশ প্রকল্প থেকে লক্ষ লক্ষ ডলার আয় করতে পারেন কিনা।
তাদের অর্থ প্রদান মানুষের অগ্রগতি, কেবল শেয়ার বাজার এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আপনার থাকা সংখ্যা নয়, যা স্পষ্টতই একমাত্র বিষয় যা আপনি যত্নশীল।
কিন্তু তুমি একা নও, ধনী OPEC-এর বেশিরভাগ দেশই বলে যে ওয়াল স্ট্রিটের ব্যাংকিং কোম্পানিগুলি, যেমন মেরিল লিঞ্চ, বিশ্বের জন্য কিছুই করেনি, কিন্তু অর্থনীতি দারিদ্র্যের কবলে পড়ার সাথে সাথে, বিশ্ব প্রতিদিন আরও বিলাসবহুল উপায়ে অবসর নিচ্ছে!
হ্যাঁ, আমি হয়তো বিশ্ব অর্থনীতির গতিপথ দেখে ক্লান্ত, এবং আমি পদত্যাগ করতে চাই, কিন্তু এর পেছনে যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই।
আইপড বিক্রয়ের উপর কর কি রিটার্ন নয়?
নাসার কাছে প্রযুক্তিই একমাত্র জিনিস নয়।
আমাদের জীবনযাত্রায় নাসা সমস্ত যুদ্ধের চেয়েও বেশি অবদান রেখেছে, যেখানে নাসা সবচেয়ে কম অর্থ পেয়েছে।
জনাব. শাবাশ, তোমার মিশ্রণটা দারুন।
বিতর্ক এগিয়ে নেওয়ার এবং বিজ্ঞতার সাথে সাড়া দেওয়ার জন্য আপনার প্রচেষ্টার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
অন্য শ্রমশক্তির ফলের জন্য আপনাকে অবশ্যই আর্থিক ক্ষতিপূরণ চাইতে হবে, অনুগ্রহ করে আমাকে অ্যাপোলো প্রোগ্রাম থেকে সরাসরি সুবিধা পেতে আপনাকে গাইড করার অনুমতি দিন, যদি অ্যাপোলো দ্বারা বিকশিত এই প্রযুক্তিগুলি কখনও আপনার দরিদ্র নিয়ান্ডারথালদের উপর প্রভাব ফেলে থাকে।
থাকার মতো, নিজেকে ভাগ্যবান হিসেবে গণ্য করুন।
যোগাযোগ কর্মসূচিতে এমন অনেক কিছু আছে যা cn মূলত মহাকাশ কর্মসূচির সাথে সম্পর্কিত।
এটা শুধু চাঁদে হাঁটা নয়, সেখানে পৌঁছানোর জন্য আমাদের অনেক কিছু মোতায়েন করতে হবে।
স্যাটেলাইট, আধুনিক যোগাযোগ I. ঙ.
মোবাইল ফোন, ছোট কম্পিউটার, জিপিএস, এগুলো সবই মহাকাশ কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের শিকড় খুঁজে বের করে।
চাঁদে পৌঁছানোর জন্য, প্রযুক্তির অনেক দিক ব্যবহার করা হয়েছে, উন্নত করা হয়েছে, এমনকি উদ্ভাবিতও হয়েছে।
একটি বই খুলুন অথবা অন্তত আপনার ব্রাউজার খুলুন এবং এটি অনুসন্ধান করুন।
যেহেতু জীবন ইতিমধ্যেই বিদ্যমান, মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার ১০০০টি কারণ রয়েছে।
মানুষ, প্রাণী, উচ্চ প্রযুক্তি।
প্রথমে, আপনি যে কম্পিউটারে প্রবেশ করেছেন অথবা যে ফোনটি ব্যবহার করছেন তা দেখুন।
এই প্রযুক্তি কোথা থেকে এসেছে বলে তুমি মনে করো?
তুমি এই বোকাটার পিছনে সময় নষ্ট করছো। . .
এই কারণেই আমি মনে করি ভোট দেওয়ার জন্য আইকিউ-এর প্রয়োজনীয়তা থাকা উচিত।
তাহলে তুমি সবসময় এমন কিছু খুঁজবে যা তুমি ছুঁতে পারবে না - সকলের মতে বোকা মানুষ অসীম।
হঠাৎ রেফ্রিজারেটরের আলো জ্বলে উঠল-
যখন আর্দ্রতা কমে যাবে - আরও অসীমতা থাকবে, তুমি এটি খুঁজতে থাকবে, এবং অন্তর্দৃষ্টি ছাড়া অন্য কোনও উত্তর ছাড়াই তুমি ক্রমশ কমতে থাকবে --
কিছু কৌতূহলের প্রতি আসক্ত যা তুমি অন্বেষণ করতে চাও বলে মনে হচ্ছে।
মদ্যপায়ীরা, তারা জানুক বা না জানুক
একই যাত্রার সাথে "না" লিখুন-
প্রতিদিন মানুষের জমি
এটা দুঃখজনক, ঠিক যেমন আপনি মনে করেন মহাকাশচারী এবং গবেষকদের জন্য অর্থের পাশাপাশি "ভালো" কিছু থাকবে; তা হবে না।
আসুন একে "কৃষ্ণগহ্বর" বলি এবং সেখানেই রেখে দেই।
বেশিরভাগ মানুষের চোখে, আপনি যা খুঁজছেন তা এমন কিছু যা আপনি কখনই পৌঁছাতে পারবেন না।
আমি দৃঢ়ভাবে লক্ষ্য করছি যে মনে হচ্ছে সকল অবদানকারীর বয়স ৩০ বছরের কম।
এত বড় বোকা ধারণার সাথে, দেখো তুমি কি বুঝতে পারছো -- চোখ ঠিকই বুঝতে পারছে।
তুমি তোমার ঋষিদের কোথায় রাখো - তুমি জানো, যারা সত্যিই জানে, (
আপনার স্মার্টফোনের ঘোষক নন (বিষয়বস্তু সম্পর্কে)?
\\ হ্যাঁ, এটা একটা চমকপ্রদ বিস্তার, কিন্তু তারকাদের সাথে নাচও তাই।
যদি তুমি মাটি ছেড়ে যাও, তাহলে দয়া করে এটি মঙ্গলে নিয়ে যাও।
হয়তো উত্তরটা সহজ, কোন উত্তর নেই।
বাবু, তোমার জন্য আমার খারাপ লাগছে!
তুমি কি কফিনে থাকো? . .
কিন্তু আমরা অনেক আগেই মাটি ছেড়ে চলে গেছি, সোনা! !
আসলে, আমরা যতদূর জানি, মহাবিশ্ব অসীম নয় - এটি কেবল অবিশ্বাস্যভাবে বিশাল।
মহাবিশ্ব অবশ্যই অসীম নয়।
রাতে যখন তুমি বাইরে তাকালে, যা দেখতে পাও তার বেশিরভাগই অন্ধকার, কিছু সাদা দাগ আছে যাকে আমরা তারা বলি।
যদি মহাবিশ্ব সত্যিই অসীম হয়, তাহলে রাতে আকাশের দিকে তাকালে অসীম সংখ্যক তারা থাকে, আপনি কেবল সাদা আলো দেখতে পাবেন।
যদিও আমার সন্দেহ হয় আমি ট্রলদের খাওয়াচ্ছি, তবুও আমাকে নিবন্ধটির উত্তর দিতে হবে।
আমাকে ওই রোগগুলো উপেক্ষা করতে হবে।
যেহেতু এই দুটির মধ্যে কোনও বাস্তব তুলনা নেই, তাই বৌদ্ধিক কৌতূহলকে মদ্যপানের সাথে তুলনা করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
আমার খুবই খারাপ লাগছে যে তুমি তোমার জ্ঞান ও বোধগম্যতার আকাঙ্ক্ষা এবং স্বপ্ন দেখার ক্ষমতাকে নেতিবাচক গুণ হিসেবে দেখছো।
সত্যি বলতে, তোমার প্রতি আমার করুণা আছে এবং তোমার জন্য পৃথিবী কতটা দুঃখী তা আমি কল্পনাও করতে পারছি না।
প্রথমত, আমি আমার ছাত্রদের, এবং আমার সৌভাগ্যবান প্রতিটি তরুণকে উৎসাহিত করি, তাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে এবং বিশ্বাস করতে যে তারা তাদের পছন্দের জীবন তৈরি করতে পারে!
কেবল বড় স্বপ্নই পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে, এমনকি যদি তোমার মতো লোকেরা অভিযোগ করে যে পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন নেই।
এই মহাবিশ্বের সৌন্দর্য এবং মঙ্গল গ্রহ কেন অনুসরণযোগ্য তার কারণ হল স্বপ্নগুলি অনুসরণ করার যোগ্য এবং সমগ্র মানবজাতির জন্য এর উপকারিতা বাস্তব।
অন্যান্য উত্তরগুলি এই ক্ষেত্রটি জুড়েছে তাই আমি আর সেখানে যাব না।
মঙ্গল গ্রহে যাওয়া আমাদের যে জ্ঞান প্রদান করতে পারে তা আমাদের নিজেদের এবং আমাদের মহাবিশ্বকে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করতে পারে এবং নিজেদের এবং অন্যদের বোঝার যেকোনো প্রচেষ্টা বৃথা যাবে না।
শিশুদের পতনের পরিমাণ এবং তা কতটা ভয়াবহ তা মানুষ বিচার করে এবং নিন্দা করে।
তাহলে কেন আমরা তাদের নিজেদের জানার, একে অপরকে জানার এবং আমাদের জানার সুযোগ প্রত্যাখ্যান করতে এত আগ্রহী?
কেন আমরা তাদের অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান অর্জনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করব?
আপনাকে স্থবির হয়ে একটি সহজ যুগের আকাঙ্ক্ষায় স্বাগতম \";
\"কিন্তু আমাদের মধ্যে কেউ কেউ পরিণত এবং আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের কাজ হলো অগ্রগতি করা।
এগিয়ে যাও, এগিয়ে দৌড়াও, সামনে পড়ে যাও। . .
সময়ের সাথে তা যতই ধীর হোক বা মার্জিত হোক না কেন।
যদি তুমি সিএনএনকে ঘৃণা করো, তাহলে তুমি তাদের ওয়েবসাইটে কেন?
এরপর, "এরা ছোট স্বপ্ন নয়, বরং ছোট মানুষ", তোমরাই সেই ছোট মানুষ যারা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ স্বপ্নের সামনে দাঁড়িয়ে আছে, অন্বেষণ করার জন্য।
তোমাদের মতো ছোট ছোট মানুষরা ইতিহাস জুড়ে সকলের জীবন উন্নত করার জন্য ক্রমাগত অগ্রগতি করেছে।
আমি বিশ্বাস করি যে মানবিক চেতনা আমাদের সম্মিলিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।
খুব কম লোকই এটা বুঝতে পারবে, কিন্তু আসলে, যারা "অসীম তারা পুরো আকাশকে সাদা করে তুলবে" এই যুক্তি নিয়ে আসে, তাদের জন্য এটি খুব সহজ ক্যালকুলাস এবং লাল --শিফট দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।
যদি মহাবিশ্ব অসীম হয় (
বলার অপেক্ষা রাখে না, এটা অসম্ভব)
অসীম সংখ্যক তারা থেকে নির্গত আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ক্রমশ দূরতর হচ্ছে, এবং ধীরে ধীরে সীমার কাছাকাছি পৌঁছে যাবে।
আকাশ পুরো সাদা নয়, কিন্তু খুব লাল। আলো স্থানান্তরিত।
আসলে, আমরা একে পটভূমি বিকিরণ বলি।
আমরা যে ঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করেছি তা বর্ণনা করতে পারে এমন আরও অনেক সম্ভাব্য তত্ত্ব রয়েছে এবং ওকামের রেজারটি কেবল পছন্দের বর্তমান রেজারের পরামর্শ দেয় (
এটা এমন নয় যে এটি সত্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, শুধু অজানা সংখ্যা কম থাকার কারণে এটি মডেল হিসেবে পছন্দের।
তবুও, বর্তমান কার্যকরীভাবে নিখুঁত ভবিষ্যদ্বাণীমূলক মডেলকে "সত্য" হিসাবে বর্ণনা করার আগে এই সংকট পর্যালোচনা করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
অর্থাৎ, হ্যাঁ, মঙ্গল!
যে লোকটি মলত্যাগ করে তার কাছে।
যেহেতু এটি অসীম, তাই এটি মহাকাশ অন্বেষণ করবে।
অথবা আরও বেশি সম্ভাবনা)
তাই এটি অন্বেষণ করা কখনই \"সম্পন্ন\" হবে না। . .
তুমি কেন কিছু করতে চাও?
তুমি কেন অন্বেষণ করতে চাও? কেন তুমি অন্বেষণ করতে চাও?
জীবনে ঝুঁকি কেন নেওয়া উচিত?
কেন কিছু শিখবেন?
আমি বলতে চাইছি, কিছু দৃষ্টিকোণ থেকে, সমস্ত বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান অকেজো, কারণ আপনি যদি আইজ্যাক নিউটন না হন, তবে আপনি খুব তাড়াতাড়ি জানতে পারবেন যে আপনি কখনই সেই কোণটি পরিবর্তন করতে পারবেন না, মহাবিশ্বের সমস্ত গোপন রহস্য উন্মোচিত হবে (
নিউটন পাগল)।
যারা কেবল চিন্তা করতে পারেন, তাদের জন্য প্রতিটি সম্ভাব্য প্রচেষ্টা থেকে সম্ভাব্য লাভটি বের করে নিন। . .
বাহ, তোমার জন্য আমার সত্যিই খারাপ লাগছে।
তোমার জীবনটা খালি লাগছে।
যদিও বিজ্ঞানে সাধারণ
বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর চলচ্চিত্রগুলিতে, গুরুত্বপূর্ণ মানববাহী মহাকাশ ভ্রমণ শারীরিক এবং মানসিকভাবে অসম্ভব।
তবে, বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত এবং প্রতিরক্ষাগত কারণে, মহাকাশ অনুসন্ধান কর্মসূচিতে কাজ চালিয়ে যাওয়া অপরিহার্য। আমি রেডিয়েশন করি-
নাসা ক্যান্সার গবেষণা শুরু করেছে যাতে আমরা মঙ্গলে মানুষ পাঠাতে পারি।
এই কাজটি ক্যান্সারের জন্য রেডিয়েশন থেরাপি গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে সরাসরি প্রযোজ্য।
যারা মঙ্গল অভিযানের বিরোধিতা করেন, তাদের সকলের মতে, আপনি পরোক্ষভাবে ক্যান্সারের নিরাময় আবিষ্কারের বিরোধিতা করছেন। অনেক বেশি হাইপারবোল?
নাকি ভুলে গেছেন যে আমরা সরাসরি ক্যান্সার গবেষণাকে সমর্থন করতে পারি?
আমি সম্পূর্ণ একমত নই।
প্রথমত, আপনার সমস্যাগুলি এড়িয়ে চলতে হবে।
ঈশ্বরের প্রতি অন্ধ ভক্তি আমাদের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিতে হাজার হাজার বছর পিছিয়ে দিয়েছে, তাই আসুন আমরা এর বাইরেও যাই।
এরপর, তুমি কোন বিনিয়োগ বলতে চাও?
আমরা শিখব কিভাবে একজন ব্যক্তিকে কয়েক মাসের জন্য প্যাকেট করে একটি মহাকাশীয় বস্তুর ছবি তুলতে হয়?
তুমি কেন মনে করো বিন্দু B চাঁদের পৃষ্ঠ নয়, মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠ, আমরা আরও জানব?
আমি প্রথম প্রবন্ধের সাথে একমত যে অন্য গ্রহ অন্বেষণে যাওয়ার আগে আমাদের গ্রহটি সম্পূর্ণরূপে অন্বেষণ করা উচিত।
আমাদের সমুদ্রের নীচে অনেক কিছু খুঁজে পাওয়ার আছে, ৫ কোটি মাইল দূরে কাল্পনিক সমুদ্রের তলদেশে নয়।
তাহলে, কোন সময়ে, আমরা "সম্পূর্ণরূপে [d] অন্বেষণ করি"
তোমার কৌতূহল মেটাতে?
আমি একমত যে আমাদের মহাসাগরে অনেক আবিষ্কার হবে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে এটিই একমাত্র দেখার জায়গা।
আপনার নিজস্ব যুক্তি অনুসারে, আমি ফিরে এসে বলতে পারি যে আমাদের বায়ুমণ্ডলে অনেক আবিষ্কার রয়েছে (
অথবা পুশ ব্যান্ড, অথবা * শূন্যস্থান পূরণ করুন *)
তাই আমাদের এখনও সমুদ্র অন্বেষণ করা উচিত নয়।
দড়ি কখনো শেষ হবে না, তাই আমাদের কিছুই করার থাকবে না। @মি.
ভয়। -পুরোপুরি অনুসন্ধান করা হয়েছে? হুম।
আমার মনে হয় আমি বলবো বিদ্যমান জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার করুন, যার মধ্যে মরুভূমি এবং আর্কটিকের মতো প্রতিকূল এলাকাও অন্তর্ভুক্ত।
ভূগর্ভস্থ বিকল্প, এবং সমুদ্রের নীচে।
বায়ুমণ্ডলে উপনিবেশ স্থাপনের চেষ্টার ক্ষেত্রে, এটি শুক্র গ্রহের উপনিবেশ স্থাপনের ক্ষেত্রে একটি দুর্দান্ত পথিকৃৎ হবে, কারণ আমরা বর্তমানে কেবল পৃথিবীর পৃষ্ঠের উপরে অতিথিপরায়ণ পরিস্থিতি আশা করি।
তবে, সালফিউরিক অ্যাসিড বৃষ্টি একটি সমস্যা। . .
মঙ্গল গ্রহের সমুদ্র সম্পর্কে আমার দৃষ্টিভঙ্গি হল, অদূর ভবিষ্যতে, সমুদ্রের সুবিধার সম্ভাবনা বেশি।
আমি অবশ্যই বলছি না যে আমরা কখনই এই গ্রহ ছেড়ে যাব না, কিন্তু আমি বিশ্বাস করি না যে আমরা চাঁদে আছি, তাই মঙ্গল গ্রহ অবিশ্বাস্য। (
হ্যাঁ, রাজকুমারী কিউ ব্রাইড)।
আমি আরও আশা করি যে ঔপনিবেশিক মহাসাগর থেকে আমরা যে বিশাল অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা সহজেই অন্য কোথাও স্থানান্তরিত করা যেতে পারে যেখানে ঔপনিবেশিক পরিবেশ খারাপ।
প্রথমে, \" সমীকরণ থেকে \"gawd\" কে বের করা যাক।
এই কল্পনার অন্বেষণ, এমনকি মহাবিশ্বের সৃষ্টির সাথেও কোনও সম্পর্ক নেই।
আমাদের মঙ্গল গ্রহে যাওয়া উচিত কারণ এটি অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগতভাবে ভালো একটি বিষয়।
যেমনটি আমরা ১৯৬০-এর দশকে দেখেছিলাম, এটি কর্মসংস্থান এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন আনবে।
এর অর্থ হল নতুন এবং আরও দক্ষ উৎপাদন প্রক্রিয়া।
এছাড়াও, যেসব গবেষণা ভ্রমণের সময়, পৃথিবীতে এবং পৃথিবীতে করা যায় না।
সামরিক বাহিনী থেকে নাসায় তহবিল স্থানান্তর এবং বেসরকারি উদ্যোগের উন্নয়নই হবে প্রধান অর্থনৈতিক উদ্দীপনা।
শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নয়, বিশ্ব অর্থনীতির জন্যও।
এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সামাজিক প্রবৃদ্ধিও আনবে যা অবশেষে মানুষকে মহাবিশ্বের একমাত্র বুদ্ধিমান প্রাণীর মতো আচরণ করা থেকে বিরত রাখবে (আমরা নই)।
একই সাথে, আমরা চাঁদে উৎপাদন এবং কাঁচামালের জন্য অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারি।
এটি মঙ্গল অভিযানের জন্য লঞ্চ প্যাডও হতে পারে, কারণ এখানে এত বেশি মাধ্যাকর্ষণ এবং বায়ুমণ্ডল অতিক্রম করার দরকার নেই, তাই কম সম্পদের প্রয়োজন হবে।
এই উদ্ভিদ, মানুষের ভবিষ্যৎ এই গ্রহে নেই। হাঃ হাঃ "ঈশ্বর"।
তুমি এমন একটা শিশুর মতো যাকে কখনও বলা হয়নি যে সান্তা আসল শিশু নয়। মঙ্গল হল D। O. A. .
মঙ্গল গ্রহ মিশরে পিরামিড তৈরির মতো অহংকারে কাজ করা বোকা ছাড়া আর কিছুই নয়।
৮ থেকে ১২ ট্রিলিয়ন ডলার ঋণের দেশটির জন্য এটি কোন অর্থ বহন করে না।
চাঁদের বিপরীতে, চাঁদের বিরল পৃথিবী উপাদান এবং হিলিয়ামের উৎস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চীনা এবং রাশিয়ানরা বোঝে যে মঙ্গলের মাটিতে লোহা পুঁতে আছে এবং সেখানে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে।
ওটা ছাড়া আর কিছুই না।
আমাদের কাছে প্রচুর লোহা আছে, শুরু থেকে একটি টেকসই উপনিবেশ তৈরি না করেই।
এমনকি ওবামার গ্রহাণু অভিযানও আরও যুক্তিসঙ্গত, কারণ অন্তত আপনি প্রমাণ করতে পারেন যে যদি আমাদের কক্ষপথ থেকে একটি গ্রহাণু উৎক্ষেপণ করতে হত, তাহলে আমরা তা করতাম।
তুমি কিভাবে জানলে? সেখানে ছিলে?
এটাকে বলা হয় গবেষণা বোকা।
হিলিয়াম ৩ হল একটি পরিচিত আইসোটোপ যা ফিউশন শক্তিকে বাস্তবে পরিণত করতে পারে।
ভাবুন তো, সস্তা বিদ্যুৎ।
আমি চাঁদ এবং হিলিয়ামের সাথে একমত। 3.
নতুন রাজ্য সালেমকে সস্তা জ্বালানি এবং নিরাপত্তার বিশ্বে পরিণত করুন। .
চীনা এবং রাশিয়ানরা সেখানে যাবে। .
নতুন বিশ্বে স্প্যানিশ এবং পর্তুগিজ বিনিয়োগ ভালোভাবে পারফর্ম করছে না। .
প্রথমত, প্রেসিডেন্ট ওবামা আপনাকে বলেছেন।
সম্মান দেখাও।
দ্বিতীয়ত, চাঁদের প্রচুর খনিজ ও গ্যাসের তুলনায় আপনি মঙ্গল গ্রহের গঠন সম্পর্কে জানার দাবি কেন করেন?
আমাদের এমন জ্ঞানও নেই যে আমরা বুঝাতে পারি যে একটি সম্পদের জন্য ভালো এবং অন্যটি সম্পদের জন্য ভালো নয়।
তৃতীয়ত, আপনি কি নিশ্চিত যে পিরামিড কেন তৈরি হয়েছিল? অথবা কীভাবেও?
এই মুহূর্তে, আমি নিশ্চিত যে এটি সবই জল্পনা।
ওবামা যদি সম্মানের যোগ্য হন, তাহলে তিনি তাকে সম্মান করবেন।
মঙ্গল গ্রহের নিজস্ব উদ্দেশ্য আছে।
মানুষের স্থানই মুখ্য, এবং আমি মনে করি আগামী দশ বা বিশ বছরে এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠবে।
কিন্তু, ভূমি বা কাঁচামালের উৎস হিসেবে মঙ্গলের প্রত্যক্ষ মূল্য ছাড়াও, মঙ্গল গ্রহ যে সকল চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে তার জন্য নতুন প্রযুক্তির বিকাশ একটি সত্যিকারের পুরষ্কার হবে।
আমি বিশ্বাস করি এটি অপের কাজের জন্য একটি প্রধান দৃষ্টিকোণ।
মঙ্গল গ্রহে পৌঁছে এবং এর সাথে আসা সমস্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে, আমরা এবং আমাদের সন্তানরা এমন প্রযুক্তি থেকে উপকৃত হতে পারি যা আমরা এই মুহূর্তে কল্পনাও করতে পারি না।
শিশুদের অনুপ্রেরণামূলক করার বিষয়ে লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি সঠিক।
আমরা STEM নিয়ে চিন্তিত (
বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত)-ক্ষেত্র-
যেসব শিক্ষার্থী প্রস্তুত, কিন্তু তাদের STEM ক্ষেত্রে আগ্রহী হওয়ার কোনও কারণ আমাদের কাছে নেই।
মঙ্গল গ্রহ একটি কারণ।
এটাই সম্ভবত আমাদের সবচেয়ে ভালো কারণ।
বাচ্চারা "STEM চাকরিতে আরও বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবে" অথবা "তুমি সবসময় চাকরি খুঁজে পাবে" তাতে কিছু যায় আসে না। তাদের একটা বড় স্বপ্ন আছে।
আমরা যারা "বড় হয়েছি" তাদের চেয়ে বড়, তারা হয় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবে অথবা ভাববে কেন আমরা একটি জাতি হিসেবে, একটি জাতি হিসেবে, আমি এর বেশি কিছু চাই না।
আমি যা বলছি তা হল, আমি মনে করি যদি আমরা একটি জাতি হিসেবে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের অগ্রভাগে আমাদের স্থান পুনরুদ্ধার করতে চাই, তাহলে আমাদের মঙ্গল গ্রহে যেতে হবে। সত্যিই?
কারণ এই গ্রহে মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
তুমি কি "শ্রদ্ধা" এবং "পছন্দ" দুটোকে গুলিয়ে ফেলেছো?
যাই হোক, ওই অফিসের সকলেই স্থায়ী ভদ্রলোক। রাষ্ট্রপতি।
আমি খুশি যে তুমি তার স্বাধীনতা দিয়ে তাকে অপমান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছো।
একজন আমেরিকান হিসেবে আমাকে গর্বিত করে এমন একটি বিষয়। \". . .
মঙ্গল গ্রহের মাটিতে লোহা পুঁতে আছে, এবং সেখানে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে।
ওটা ছাড়া আর কিছুই না।
\"মঙ্গলগ্রহের মাটিতে পাওয়া ব্যাকটেরিয়াই হবে ধারণা --
জীববিজ্ঞানের জন্য রোমাঞ্চকর আবিষ্কার কল্পনা করাও কঠিন।
কোন ডিএনএ আছে? আরএনএ?
কখন এটি পৃথিবীর ব্যাকটেরিয়া থেকে আলাদা হয়েছে নাকি এটি সম্পূর্ণ আলাদা?
এটি কী বিপাক করে এবং কী কী বর্জ্য উৎপন্ন করে?
ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কারই যথেষ্ট।
বিজ্ঞানী, তুমি একটা অদ্ভুত ধারণা নিয়ে খেলছো এবং মনে হচ্ছে এতে মুগ্ধ।
তোমার একটা চাকরির প্রয়োজন হতে পারে, আর তুমি সেটাই করতে পছন্দ করো - নাসায় ডেড্রিম।
আমি আপনাকে আশ্বস্ত করছি যে এটি এক বিলিয়ন ডলার ছাড়া কোনও মূল্যবান রাজনৈতিক বা ব্যবহারিক সমাধান নয়।
এক মাইল দীর্ঘ কৌতূহল
ছেড়ে দাও, দোস্ত, বেঁচে থাকার তেমন কোনও প্রমাণ নেই, যেমন তোমার ত্বক বা আমার ত্বক টিকবে)
মঙ্গল গ্রহে ভ্রমণ, অথবা বি. )
পৃথিবীর পরিবেশ নিজেই।
আমার নিজের মতে, যদি একজন বিজ্ঞানী পুরো সমস্যাটি মেনে নিতে না পারেন - যদি এটি থেকে থাকে - তাহলে এর সাথে তার কোনও সম্পর্ক নেই।
আবারও বলছি, একজন মহাকাশ প্রকৌশলী হিসেবে, তোমার সুখ আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয় এবং হওয়া উচিতও নয়।
মনে হচ্ছে এটি একটি সম্পূর্ণ
তুমি এবং আরও কয়েকজন, আমি জাতিসংঘের মতো ইঞ্জিনিয়ারদের মোটেও সমর্থন করতে পারি না। চিন্তাশীল ধারণা।
তুমি সেখানে কিভাবে যাবে?
এখান থেকে, দোস্ত।
সে ইতিমধ্যেই জানে কিভাবে সেখানে যেতে হবে।
যদি তুমি এটি পড়ো, তাহলে তুমি জানতে পারবে যে সে এই বিষয়টি নিয়ে একটি বই লিখেছে।
তোমার গুহা থেকে বেরিয়ে এসো।
আমাদের কাছে কোনটা মূল্যবান আর কোনটা মূল্যহীন তা আপনি জানেন, এই আশ্বাস দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। . . দোস্ত।
মজার বিষয় হলো, যদি আমাদের সামনে সরাসরি কোন ধূমকেতু দেখা দেয়, তাহলে তুমিই প্রথম ব্যক্তি যে বাইরে যেতে চাইবে।
আপনার পছন্দ হোক বা না হোক, পৃথিবীতে ইতিমধ্যে উপস্থিত মানুষের সংখ্যা এবং বর্তমান জন্মহার এবং মৃত্যুহার মিলিয়ে আমাদের কমপক্ষে ১ জন ব্যক্তির প্রয়োজন।
পৃথিবী আমাদের বর্তমান পথ অব্যাহত রাখবে।
এটাই সমস্যা।
আমাদের মহাবিশ্ব অন্বেষণ না করাটা ভুল।
ইতিহাস শেখা ভুল রোধ এবং মানুষকে আরও ভালোভাবে বোঝার একটি পদক্ষেপ।
প্রযুক্তি ছাড়া আমরা খুব বেশি কিছু পরিবর্তন করিনি।
যুক্তিটা সহজ।
তুমি যা চেষ্টা করোনি বা করোনি তা শিখবে না।
শিক্ষার মূল চাবিকাঠি হলো যুক্তি।
আমি বলি যে, আমরা যদি পারি বা না পারি, তাহলে আমাদের অবশ্যই যেকোনো কিছু অনুসরণ করতে হবে এবং বিকাশ করতে হবে যাতে অসীম মানুষের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
যতক্ষণ না আমরা একে অপরকে খাওয়াতে থাকি এবং অনুভব করি যে বেঁচে থাকার এবং পরিপূর্ণ জীবনযাপনের জন্য আমাদের একটি নিয়ন্ত্রক উপাদান হওয়া প্রয়োজন, ততক্ষণ আমাদের প্রকৃত যুক্তির অভাব রয়েছে।
আমরা যত বেশি শিখব, তত বেশি আমরা আমাদের সাধারণ উদ্দেশ্যে ঐক্যবদ্ধ হতে পারব।
সমগ্র মানবজাতির জন্য একটি উন্নত জীবনের আমরা যত কাছে আসছি।
আমাদের অবশ্যই আশা করার এবং পৃথিবীর মানুষ হিসেবে একসাথে বসবাস করার, শিক্ষিত, সুস্থ এবং ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং সকলের জন্য উন্নত জীবনযাপনের জন্য সকলের ভবিষ্যৎ অর্জনের প্রয়োজনীয়তা দূর করতে হবে।
চলো বাইরে যাই।
আমরা সবসময়ই অভিযাত্রী। এখন থামবে কেন?
আমরা কখনই পুরো সত্য জানতে পারব না।
আমাদের ইতিহাস এবং ভবিষ্যৎ অন্বেষণ চালিয়ে যেতে হবে।
আমি আমাদের মানুষের জ্ঞান দিয়ে নিজেকে মুগ্ধ করতে চাই।
আমি যা জানি না তার সবকিছু জানতে চাই। তুমি কি না? . . . .
মহাকাশ অনুসন্ধানের আর কোনও লাভ নেই, কেবল সত্যিকারের বুদ্ধিমান মানুষকে কিছু করার সুযোগ করে দেওয়া এবং তাদের দুর্দান্ত গ্যাজেট তৈরির সুযোগ করে দেওয়া ছাড়া।
মঙ্গলে যদি প্রাণ থাকে? তাহলে কী হবে?
যদি এরকম একটি গ্রহে লক্ষ লক্ষ অন্যান্য গ্রহ থাকে, এবং মানুষ আমাদের মতো একই কাজ করে? তাহলে কী হবে?
আপনার বাড়িতে আগুন লেগে গেলে, আপনি আপনার কল্পনাপ্রসূত ছুটির বাড়ির পরিকল্পনা করছেন।
মহাকাশ অনুসন্ধানের মূল উদ্দেশ্য হলো গবেষণার জন্য সরকারি তহবিল ব্যবহার করা এবং সম্পদ ব্যক্তিগত হাতে কেন্দ্রীভূত করা।
এই দিক থেকে এটা অনেকটা যুদ্ধের মতো।
বেশিরভাগ জনসাধারণের জন্য ভালো কিছু নেই, তবে তাদের এর জন্য মূল্য দিতে হবে এবং তাদের বলতে হবে যে খেলায় জেতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাহ, এটা সম্পূর্ণ ভুয়া।
যুদ্ধের বিরোধিতা সত্ত্বেও, সাধারণ নাগরিকদের জন্য যে প্রযুক্তি এবং অগ্রগতি আনা হয়েছে তা আমি উপেক্ষা করতে পারি না।
মহাকাশ অনুসন্ধানের সুবিধা একই, তবে এটি এমন একটি অ্যাডভেঞ্চার যাতে মানুষ হত্যার কোনও যোগসূত্র নেই।
আচ্ছা, আমি মনে করি না এটি আসলে সামাজিক নিয়ন্ত্রণের একটি পদ্ধতি, এমন নয় যে আসলে অনেক লোক আছে যারা সত্যিই মহাকাশ অন্বেষণ করতে চায়।
আমি এই ইচ্ছাটা বুঝতে পারছি, কিন্তু আমি রাশিয়ায় স্যামন মাছ ধরতে যেতে চাই, কিন্তু এখন আমার বিল এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে হচ্ছে।
আমাদের আরও বড় সমস্যা আছে, এবং হ্যাঁ, আমাদের সীমিত সম্পদ আছে, তাই আমরা একবারে সবকিছু করতে পারি না।
যেকোনো প্রযুক্তিগত "সুবিধা" গবেষণা তহবিলে বিনিয়োগ থেকে আসে।
চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহের লক্ষ্য কেবল জনসাধারণকে গবেষণার জন্য তহবিল গ্রহণে রাজি করানো।
যদি আমরা গণতান্ত্রিকভাবে সরকারি তহবিল ব্যবহার করি, যদি জনগণ সত্যিই চায় যে তাদের অর্থ এই ধরণের গবেষণায় ব্যয় করা হোক, তাহলে "রাশিয়ানদের পরাজিত করার জন্য চাঁদে অবতরণ অভিযান" এর গল্প বিক্রি করার কোন প্রয়োজন নেই।
এই প্রযুক্তি থেকে সরাসরি কারা উপকৃত হচ্ছে তা জানাও গুরুত্বপূর্ণ। তুমি নাকি আমি? সম্ভবত না।
এই প্রযুক্তির সুবিধা নিতে এবং লাভ করতে যা যা করতে পারে তা হল ব্যক্তিগত ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ।
এটা অনেকটা করদাতারা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের উন্নয়নে অর্থায়ন করার মতো কারণ তাদের বলা হয় যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সমর্থন করার জন্য তাদের উচ্চ সামরিক গবেষণা তহবিলের প্রয়োজন। S. S. R.
কিন্তু এই গবেষণার প্রকৃত সুবিধাভোগী হলেন মাইক্রোসফট এবং অ্যাপলের মতো কোম্পানি যারা করদাতাদের উপর ট্রিলিয়ন ডলার আয় করে।
একটি অর্থায়িত আবিষ্কার
লুসেন্ট, পোস্ট করা বন্ধ করো, শুধু কম্পিউটার বন্ধ করো।
তারপর কাছের জানালা দিয়ে ফেলে দাও।
স্পষ্টতই, নাসার উদ্ভাবনগুলি আপনার পৃথিবীতে বিদ্যমান নেই, তাই বাস্তবে পরোক্ষভাবে তাদের সুবিধাগুলি স্বীকার করা আপনার উচিত নয়।
আচ্ছা, এটা স্পষ্টতই তোমার ক্ষেত্রে কোন লাভজনক বিষয় নয়, কারণ তুমি শুধু তোমার অজ্ঞতা আমাদের দেখাচ্ছ।
এই গ্রহের জীবন সীমিত।
তাই যদি না জীবন কোন এক সময়ে এর থেকে মুক্তি পায়, তাহলে এই গ্রহে জীবনের অস্তিত্ব অর্থহীন। . . .
এটা অর্থহীন হতে পারে, কিন্তু আমরা ভবিষ্যতে শিখতে পারব বলে আশা করতে পারি। . .
আসুন এই গ্রহের কারাগার থেকে পালানোর মাধ্যমে শুরু করি, যেখানে আমাদের ঐতিহ্য ধ্বংস হওয়ার জন্য নির্ধারিত। . . . . . . ঠিক। .
এখানকার কিছু লোক এটা দেখে না এবং বাক্স থেকে খুব বেশি কিছু ভাবে না।
এই কারণেই সে নিজেকে মস্তিষ্কের পরিবর্তে পেশী বলে। .
আমি তোমার সাথে একমত।
বোগোটা হলো বিজ্ঞান!
বিয়ার আর ভিডিও গেম খেলে কে বড় বড় বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের পরোয়া করে!
তুমি প্রমাণ করেছো যে পৃথিবীতে কোন প্রাণ নেই।
কি অদ্ভুত যুক্তি।
"জ্ঞানের" জন্য?
উত্তরটি হল এই। . .
পৃথিবীর বাইরেও প্রাণ আছে। সেখানে। সন্তুষ্ট। 2.
\"চ্যালেঞ্জ\"?
তোমার কি মনে হয় না যে আমাদের ইতিমধ্যেই যথেষ্ট "চ্যালেঞ্জ" আছে? ৩.
ভবিষ্যতের জন্য \"?
আমার মনে হয় বেশিরভাগ মানুষই একমত হবেন যে, যদি আমরা পৃথিবীতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করি, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ আরও ভালো হবে, বিপরীতে, মহাকাশে এটি উৎক্ষেপণ করা, মঙ্গলে কয়েক ডজন মানুষ পাঠানো। . .
একটি আশ্রয়কেন্দ্রে বসে। .
কয়েকবার হাঁটাহাঁটি করো। . .
পৃথিবীর ছবি তুলো। হ্যাঁ। . . তুমি কি মনে করো না?
অন্যান্য গ্রহে কি প্রাণের অস্তিত্ব নিশ্চিত?
তোমার বিড়ম্বনা লক্ষণীয়, কিন্তু এটি অবশ্যই সবচেয়ে সম্ভাব্য দৃশ্যকল্প।
অবশ্যই, কেন আমরা সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেব না এবং সমস্ত অর্থ সামাজিক প্রকল্পে স্থানান্তর করব না, কারণ যাই হোক না কেন, "গবেষণা" সাধারণ মানুষের জন্য আসলে কিছুই করে না। শিক্ষা?
এই, কার দরকার? . .
তুমি অবশ্যই তা করো না।
আপনি অবশ্যই মার্কিন বাজেটের দিকে তাকান না।
যদি তুমি তা করো, তাহলে তুমি জানবে যে পৃথিবীতে এর খরচ ট্রিলিয়ন ডলার।
তাহলে তুমি এটাও জানতে পারবে যে প্রতি ডলারে তোমার করের ১/২ অংশ নাসার বাজেটের জন্য প্রদান করা হয়।
তুমি $১০০০, $৫ দাও।
ম্যাকডোনাল্ডসের জন্য দুর্দান্ত মূল্য।
আমরা পৃথিবীতে যতই খরচ করি না কেন, একটি ধূমকেতু চলে গেছে।
মঙ্গল গ্রহে আমরা যে প্রযুক্তি তৈরি করেছি তা এই ধূমকেতুগুলিকে থামাতে সাহায্য করবে। \". . .
ট্রিলিয়ন ডলার। . .
\"প্রথমত, দয়া করে আমাকে বলতে দিন যে এভাবে পুনরাবৃত্তি করা কতটা নির্বোধ মনে হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত, অনুগ্রহ করে অগবেষিত ব্লগ ছাড়া অন্য উৎস থেকে আপনার তথ্য সংগ্রহ করুন।
নাসার বাজেট জাতীয় বাজেটের প্রায় অর্ধেক, এবং আমরা যে পরিমাণ অর্থ অপচয় করি তার তুলনায় এটি খুবই নগণ্য, যা প্রচেষ্টার যোগ্য নয়।
অনেক অকল্পনীয় ছোট মানুষ নিবন্ধটিতে মন্তব্য করেছেন।
লেখক উল্লেখ না করার একটি কারণ হল: অন্বেষণের আকাঙ্ক্ষা আমাদের প্রকৃতিতে রয়েছে, মঙ্গল গ্রহ হল পরবর্তী যৌক্তিক স্থান।
কেউ হয়তো বলতে পারেন যে পৃথিবীতে যদি আপনি একটি টেকসই পথ নিতে চান, তাহলে আপনাকে যা করতে হবে তা হল প্রায় ৬ বিলিয়ন মানুষকে হত্যা করা এবং তারপর কিছুক্ষণের জন্য সমস্ত অভাব দূর হয়ে যাবে।
আমার মনে হয় মহাবিশ্বের নিকটতম প্রতিবেশী, চাঁদ এবং মঙ্গল গ্রহের দিকে আমাদের ক্ষেত্র প্রসারিত করার চেষ্টা না করা বোকামি হবে, কিন্তু আমার মনে হয় না আমরা বর্তমানে পৃথিবীতে সত্যিকার অর্থে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ উপনিবেশ তৈরি করতে জানি।
আমাদের এটা করতে হবে, কিন্তু প্রথমে এটা কিভাবে করতে হবে তা ঠিক করতে হবে।
সম্পূর্ণ সঠিক - লেখক মানব দেহবিজ্ঞান এবং পদার্থবিদ্যা সম্পর্কে গভীর অজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং তার প্রবন্ধে যুক্তির অভাব রয়েছে।
তবে, চলমান বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত এবং প্রতিরক্ষা উদ্দেশ্যে একটি প্রাণবন্ত মানবহীন মহাকাশ কর্মসূচির অর্থায়ন অপরিহার্য।
মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর ব্যাপারে আমরা মূলত সঠিক।
রকেট কয়েক মিনিটের মধ্যে সেখানে পৌঁছানোর জন্য UFO ব্যবহার করে না।
এত দ্রুত গতিতে মানুষের উপর প্রভাব ফেলার কোনও মানে হয় না।
রকেট ছিল ১৯৬০-এর দশকের প্রযুক্তি।
সেদিন এটি চাঁদের জন্য কাজ করেছিল।
আমি তিন দিনের মধ্যে তোমাকে মারব না।
মঙ্গল গ্রহে ইতিমধ্যেই বসবাসকারী সভ্যতা, স্থানীয়রা আমাদের সাথে খুব মিল।
আগে ঘটনাগুলো জেনে নাও।
গুগল ইমেজ \"জেরি লেহানে মঙ্গল\" স্লাইডশো অ্যাকাউন্ট # \"jlehane3\" দেখুন, মঙ্গল গ্রহের জীবন, মানুষ, প্রাণী, জীবাশ্ম এবং উচ্চ প্রযুক্তি সহ ১০০০ টিরও বেশি ছবি।
মঙ্গলে মাধ্যাকর্ষণ প্রযুক্তি
আমার কাছে মনে হয় চাঁদ মঙ্গল গ্রহের চেয়েও বেশি বিপজ্জনক।
জন লিয়ার বলেছেন শুক্র গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে এবং আমি এখনও তা নিশ্চিত বা অস্বীকার করতে পারছি না।
আমি ১৯৮৭ সালের মার্স রোভার ডিজাইন করেছি।
জেরি "পৃথিবীর সমস্যা সমাধান না করা পর্যন্ত আমাদের মঙ্গলে যাওয়া উচিত নয়" এই যুক্তিটি খুবই ত্রুটিপূর্ণ যে যিনি এটি তৈরি করেছেন তার নিজেকে পরিচয় দিতে লজ্জা পাওয়া উচিত।
"বিশ্ব শান্তির আগে আমাদের রাস্তা তৈরি করা উচিত নয়" বলার মধ্যে পার্থক্য কী!
অথবা \"ক্ষুধা দূর না করা পর্যন্ত আমাদের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ঠিক করা উচিত নয়।\"
\"এটা নট-অথবা প্রস্তাব নয়।\"
আমরা কেবল একটি জিনিসের জন্য একটি ইউনিটের মূল্য ব্যয় করতে পারি না।
আমরা অনেক কিছু করতে পারি।
তাছাড়া, আমরা কখনই পৃথিবীর সবকিছু ঠিক করতে পারব না।
তাই "চলো কখনো মঙ্গলে যাই না" বলার মতো যুক্তি দেওয়াও একই কথা।
\"পৃথিবীর সবকিছু ঠিক না করা পর্যন্ত যদি আমাদের মঙ্গলে যাওয়া না হয়, এবং আমরা পৃথিবীর সবকিছু ঠিক করতে না পারি, তাহলে আমাদের কখনই মঙ্গলে যাওয়া উচিত নয়।\" এটা আমেরিকা।
আমরা কাপুরুষ বা বোকা নই।
আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী এবং শক্তিশালী দেশ হওয়া উচিত।
আমাদের সাহসীদের আবাসস্থল হওয়া উচিত।
আমরা চাঁদে যাচ্ছি।
আমরা এর চেয়ে ভালো।
তুমি কোন ধরণের আমেরিকায় থাকতে চাও?
কে অন্য জগতে উপনিবেশ স্থাপন করে, অথবা অন্যরা যখন অন্য জগতে উপনিবেশ স্থাপন করে, তখন কে পাশে থাকে?
কেন করিডোরের উভয় পাশের আমেরিকানরা হঠাৎ মনে করে যে আমরা কিছুই করতে পারছি না?
আমাদের বলা হয়েছিল যে আমরা দারিদ্র্য দূর করার সামর্থ্য রাখব না, আমাদের বলা হয়েছিল যে আমরা রোগীদের যত্ন নেওয়ার সামর্থ্য রাখব না, এবং এখন আমাদের বলা হয়েছে যে আমরা মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার সামর্থ্য রাখব না।
আমি সব প্রত্যাখ্যান করি।
আমরা যা খুশি করতে পারি। হ্যাঁ, আমি একমত। গরীবদের ধোঁকা দাও।
আমাদের যা করতে হবে তা হল আমেরিকান পতাকায় নিজেদের জড়িয়ে মঙ্গল গ্রহে জাদু উড়িয়ে পৃথিবীকে ঠিক করার কাজ শুরু করা।
আমি আশা করি তুমি ট্রোলিংয়ে আছো কারণ তুমি অন্যভাবেও একটা নিখুঁত উদাহরণ তুলে ধরেছো, এই গুরুতর ত্রুটিপূর্ণ যুক্তিটিকে প্রমাণ করেছো, আমি হাসছি।
না, \"গরীবদের ঠকাও\" না।
না, দরিদ্রদের সমস্যা সমাধানের জন্য মঙ্গল গ্রহের কোন জাদু নেই।
উৎসাহিত হোন, কিন্তু আমরা আসলে একই সময়ে একাধিক কাজ করতে পারি!
আমি জানি। পাগল, তাই না?
গরীবদের খাওয়ানোর জন্য আপনি আসলেই একটি মহাকাশ কর্মসূচি রাখতে পারেন!
যদি তুমি এখনই কোন ধরণের মাথা ঘোরা অনুভব করো, তাহলে আতঙ্কিত হও না, বাস্তবতা সম্পর্কে তোমার সম্পূর্ণ ধারণা বাতিল হয়ে গেলে এটাই স্বাভাবিক --
এভাবে দোল দাও।
যদি তুমি ট্রোল হও। .
আরও কাউবেল দরকার
ভাই, আমার কাছে তোমাকে বলার মতো খবর আছে যে এই গ্রহে সীমাহীন সম্পদ নেই।
এই দেশের একটি বড় সমস্যা হল সম্পদের বন্টন ভয়াবহ, এবং একটি মহাকাশ প্রকল্প সরকারি তহবিলকে কয়েকজনের হাতে কেন্দ্রীভূত করে সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।
তারা আপনাকে বিক্রি করার চেষ্টা করছে তা সত্ত্বেও, চাঁদে উড়ে যাওয়ার চেয়ে মঙ্গল গ্রহে সুখী ভ্রমণের জন্য অর্থ প্রদান করা মানুষের জন্য ভালো কিছু হওয়ার সম্ভাবনা কম।
যদি এতে হতাশাবাদীদের জাগ্রত না করা হয়, তাহলে তাদের হৃদয় অল্প বয়সেই দুর্গন্ধযুক্ত হতে শুরু করবে, যদি না তারা ইতিমধ্যেই ভীত হয়ে পড়ে।
আমরা এটা বহন করতে পারি। আমরা অনেক কিছু বহন করতে পারি।
সোনালী দাঁতের জন্য টাকা খরচ কেন?
এই যুক্তি অনুসারে, আমি নিশ্চিত যে আপনি প্রতিদিন "গরিবদের ক্ষতি করছেন"।
তোমার কি পোষা প্রাণী আছে?
এমন কিছু কি আছে যা তোমার সত্যিই প্রয়োজন নেই?
যতবার তুমি এটা করো, তুমি গরীবদের ঠকাচ্ছ। পোষা প্রাণীর খাবার?
মানুষের খাবারের কী হবে?
গৃহহীন পরিবারগুলোর জন্য ছাদ তৈরির চেয়ে আপনি যে কম্পিউটার ব্যবহার করেন তা কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
মঙ্গল গ্রহের অনুসন্ধানে যদি আমরা খাদ্যের উৎস এবং সস্তা প্রাকৃতিক আবাসন উভয়ই তৈরি করি, তাহলে কী হবে?
হ্যাঁ, কারণ আমি বিশ্বাস করি যে নাসা ছাড়া, আপনার নিজস্ব ওয়্যারলেস প্রযুক্তি উদ্ভাবনের একটি ভাল ধারণা থাকবে, যা প্রযুক্তি শিল্প এবং টেলিকম শিল্পের জন্মের দিকে পরিচালিত করেছিল, তাহলে কতটা কাজ আছে?
যদি আমরা অর্ধ শতাব্দী আগে নাসায় বিনিয়োগ না করি, তাহলে আমরা ল্যান্ডলাইন এবং স্ট্যান্ডার্ড টিভি ব্যবহার করতাম।
কিন্তু না, আমি বিশ্বাস করি দীর্ঘমেয়াদে কাজ কম হবে।
এই শব্দটির সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই, কারণ আপনার জীবনের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হলেন আপনি, এবং এর সুবিধাগুলি আপনার নিজের জন্য।
তোমার সন্তানদের জন্য আরও ভালো জীবনের কথা ভাবলে কেমন হয়?
যদি মহাকাশ ফ্লাইট না হয়: ১.
আমার ফোনটি আমার গাড়ির সিটের নিচে আটকে থাকবে না কারণ এটির অস্তিত্ব নেই। 2.
আমার আরামদায়ক মেমোরি ফোম গদিটি নেই বলে আমি আমার অ্যালার্ম ঘড়িতে একটু ঘুমাবো না। 3.
যেহেতু আমরা এখনও অগ্রগতি করিনি, আমার মেডিকেল পদার্থবিদ্যার ক্লাস অনেক সহজ হবে। 4.
আমার বিমানের নিরাপত্তার মান খুব বেশি না হওয়ায় আমি সম্ভবত কোনও অতি-গভীর পরিখার তলদেশে গিয়েছি। 5.
আমার জ্যাকের জিপারটি কাজ করছে না, এটা আসলে বিরক্তিকর হতে পারে কারণ ভেলক্রোর অস্তিত্ব নেই।
তালিকাটি চলতে থাকে।
যদি আমি ভুল না হই, তাহলে ভেলক্রোর আবিষ্কার এখন পর্যন্ত সমস্ত মহাকাশ অনুসন্ধানের জন্য অর্থ প্রদান করবে বলে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রায় কয়েকবার।
অর্থনীতির উন্নতি কী?
এটি আমি উপরে তালিকাভুক্ত জিনিসগুলির মধ্যে একটি মাত্র।
"শুধুমাত্র অন্বেষণ"-এর ফলে ক্যান্সার এবং হাড়ের ঘনত্বের গবেষণায় যে সমস্ত অগ্রগতি হয়েছে, আমি তার কথাও উল্লেখ করছি না।
\"আমি নিশ্চিত যে আরও অসংখ্য জিনিস আছে যা আমি ভুলে গেছি অথবা নিজের সম্পর্কে কিছুই জানি না।\"
মঙ্গল গ্রহ লক্ষ লক্ষ মাইল দূরে, আমাদের এখন খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই, অথবা আমরা যদি পৃথিবীতে অনুসন্ধান প্রযুক্তিকে নিখুঁত করি, যখন আমরা মঙ্গলে যাব, তাহলে আমরা কেবল উন্নত সরঞ্জাম এবং প্রশিক্ষণই পাব না, বরং আজকের তুলনায় এর খরচও অনেক কম হবে।
যদি আমাদের কাছে উন্নত প্রযুক্তি না থাকে এবং আমরা যখন সেখানে পৌঁছাই তখন আমাদের সম্পদগুলিকে আরও কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ঔপনিবেশিক স্থানের কোনও অর্থ নেই।
আমাদের চাঁদে যাওয়া উচিত নয় কারণ আমাদের এখন উন্নত প্রযুক্তি আছে।
তাছাড়া, এই যুক্তি অনুসারে, কারোরই আমেরিকায় আসা উচিত ছিল না কারণ ১৫ শতকে কেউই আধুনিক জাহাজ আবিষ্কার করেনি।
নরক, গুহাবাসীর পায়ে কোনও ধারালো পদক্ষেপ নেই বলে কেউ গুহা ছেড়ে যাবে না।
অর্ধেক তোমার অতিথির সাথে একমত আর অর্ধেক তোমার জোনাথনের সাথে একমত।
পৃথিবীতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রতিযোগিতা যদি "লাল গ্রহ" এর প্রতিযোগিতার মতো তীব্র হয়, তাহলে আমার মনে হয় আমাদের চারপাশের পরিবেশ ভালো থাকবে।
মহাকাশ প্রতিযোগিতা এবং কিছু নবায়নযোগ্য শক্তি।
তুমি কি স্টার ট্রেকের একজন বিরাট ভক্ত? . . . সৎ হও.
অনেকেই তাদের ঘৃণা করে বলে যে আমরা পারি না, আমরা পারি না, আমরা পারি না। এটা তোমার প্রথম সমস্যা। পৃথিবীকে বাঁচাতে সাহায্য করার পরবর্তী পদক্ষেপ হল দুটি মঙ্গল গ্রহে যাওয়া।
এই প্রবন্ধে যেমন বলা হয়েছে, আগামী ১০ বছরে আমাদের দেশের স্কুলে ১০ কোটিরও বেশি শিশু থাকবে।
যদি একটি মঙ্গল গ্রহের কর্মসূচি মাত্র ১% মানুষকে বিজ্ঞান শিক্ষা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে, তাহলে চূড়ান্ত ফলাফল হবে ১০ লক্ষেরও বেশি বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক, চিকিৎসা গবেষক এবং ডাক্তার। উদ্ভাবন, নতুন শিল্প তৈরি, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির সন্ধান, জাতীয় প্রতিরক্ষা শক্তিশালীকরণ এবং জাতীয় আয় বৃদ্ধির ফলে কয়েক দশক ধরে মঙ্গল গ্রহের কর্মসূচিতে ব্যয় কম হয়েছে।
এটা মূল্যবান, অথবা আপনি এমন একটি পৃথিবীতে বাস করতে চান যেখানে কোন প্রেরণা নেই।
যদি তুমি ঘরে বসে টিভি দেখে খুশি হও এবং তোমার বুদ্ধিমত্তা গড়পড়তার চেয়ে কম হয়, তাহলে এগিয়ে যাও।
আমরা বাকিরা, বুদ্ধিমান মানুষরা, বুঝতে পারি যে অনুসন্ধান কেবল গ্রহটিকে বাঁচানোর একমাত্র উপায় নয়, বরং আমাদের অবশিষ্ট প্রাকৃতিক সম্পদের পরিমাণও বাঁচানোর একমাত্র উপায়।
আমাদের পূর্বপুরুষরা যেমন বিশাল সমুদ্রে যাত্রা করেছিলেন, তেমনি অনেকেই মনে করেন যে সমুদ্র সমতল, তাই আমাদের অবশ্যই তারার দিকে তাকাতে হবে।
মঙ্গল গ্রহ থেকে আমরা গ্রহাণু খনন করতে পারি, যা আমাদের পর্যাপ্ত সম্পদ সরবরাহ করতে পারে যা এই প্রক্রিয়ায় আমাদের যেকোনো মূল্য দিতে হবে।
কে বলেছে এটা আমাদেরই হওয়ার কথা, যদি আমরা বাকি বিশ্বের সাথে খরচ ভাগ করে নিই, তাহলে এটা সস্তা হবে, তাই না?
সস্তায় সেখানে পৌঁছানো এবং আমরা পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করতে পারব, এটাই সঠিক সহজ ধারণা। এটি আমাদের নৌবাহিনীতে বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এবং আমরা এখন যা ব্যবহার করি তার চেয়ে এটি আরও ভালো কাজ করে।
এছাড়াও, নাসা এমন একটি পারমাণবিক জাহাজ ডিজাইন করেছে যা কাজ করতে পারে।
তুমি যতটা ভাবছো, সেখানে পৌঁছানো ততটা কঠিন নয়, এটি কেবল মস্তিষ্ক নামক ধূসর পদার্থের সুবিধা নেয়। জ্বী স্যার।
এটা না করার কোন কারণ নেই।
যদি আমরা সেখানে একটা পরিবেশ তৈরি করতে পারি। . . .
মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠের শিল্পকর্ম পরিবর্তন করলে, আপনি আরও সমর্থন পাবেন এবং কয়েকটি বোতাম টিপুন যাতে স্যুটের পতাকার প্যাচটি চীনা হয়, আমেরিকান নয়, এবং সম্ভবত গাড়িতেও থাকে।
প্রতিপক্ষের সাথে লেগে থাকুন, যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
এটিকে রক্ষণশীল, পশ্চাদমুখী ধারায় রাখুন। YES!
মানুষ ঠিক বুঝতে পারে না-
মঙ্গলে কিছুই নেই।
এর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি চাঁদের চেয়ে সামান্য বেশি এবং এর আবহমণ্ডল বিষাক্ত।
কারণ a, কোন বায়ুমণ্ডল নেই, B, এটি শুষ্ক বরফের মতো ঠান্ডা, তাই আমরা এটিকে স্থলে রূপান্তর করতে পারি না।
এখন, এটা কি মার্স গ্রহের ছোট ছোট হিপ্পিদের আশা নিবারণের জন্য যথেষ্ট?
চাঁদে অথবা কক্ষপথে এটি করুন;
উদ্ধার নিকটবর্তী, এবং এটি পৌঁছাতে দুই বছরও লাগবে না। এক মিনিট অপেক্ষা করুন। . .
আমরা এটাকে রূপান্তর করতে পারব না।
এর অর্থ তাপমাত্রা এবং বায়ুমণ্ডলের পরিবর্তন)
কারণ আবহাওয়া ঠান্ডা, পরিবেশ খারাপ?
সত্যি করে বল, অস্কার?
তুমি আরও বলেছিলে, "আমি আমার ঘর হলুদ রঙ করতে পারি না কারণ এটি সাদা।" \"?
\"আমার গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে বলে আমি এটা ঠিক করতে পারছি না\"?
\"ঠান্ডা বলে আমি আগুন জ্বালাতে পারছি না\"?
ওহ, ওখানে অনেক জিনিসপত্র আছে। এটা একটা গ্রহ।
এটা জিনিস দিয়ে তৈরি।
লোহা, নিকেল, ফসফরাস (
যাইহোক, পৃথিবীতে আমাদের অক্সিজেন ফুরিয়ে গেছে),
সেই কারণেই ময়লা লাল), ইত্যাদি। ওহ, আর জমি। প্রচুর জমি।
বেশিরভাগ মানুষ মনে করে জমির কিছু মূল্য আছে।
পোড়ানোর মতো কিছু নেই।
তুমি কি করো?
তুমি যা কিছু করো তার জন্য একটি পারমাণবিক চুল্লির প্রয়োজন। কারণ (যেমনটা আমি বলেছি)
এটি ছিল দুই বছরের ভ্রমণ এবং সূর্য ছিল কেবল একটি ছোট জায়গা।
বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রমের পর সৌরশক্তি নয়, কেবল পারমাণবিক শক্তি (
এবং দশ মিলিয়ন ডলার)
তোমার আরও একটা লাগবে)
তোমার তৈরি যেকোনো বায়ুকে দমন করার জন্য মাধ্যাকর্ষণ বল, খ) একজন মানুষ-
সবকিছু উষ্ণ করার জন্য, কক্ষপথ তারকা তৈরি করা হয়েছিল।
তোমার আসলেই আলাদা একটা উপমা ব্যবহার করা দরকার।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।
মঙ্গল গ্রহ খুব কমই তা করতে পারে।
প্রথমত, এটি সূর্য থেকে অনেক দূরে, উষ্ণ নয়।
তাই আপনার স্পেস স্যুটটি সাথে রাখুন এবং প্রচুর শক্তির সাথে উষ্ণ থাকুন।
দ্বিতীয়ত, পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ ছাড়াই, আপনি আপনার হাড়ের ভর এবং পেশী শক্তিকে বিদায় জানাতে পারেন।
মাধ্যাকর্ষণের মতো শক্তি আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে, মোটা মানুষের মতো নয়।
তুমি জানো, যখন তুমি চড়াইয়ে যাও, কারণ এটা উতরাইয়ের চেয়ে কঠিন।
তাই আপনার শক্তি বজায় রাখার জন্য, আপনাকে মঙ্গল গ্রহে আরও বেশি ব্যায়াম করতে হবে।
প্রায় ২ বছর ধরে শূন্য মাধ্যাকর্ষণ ভ্রমণের কথা তো বাদই দিলাম, যা আপনার শরীরের ক্ষতি করবে।
চিন্তা করবেন না, একবার যখন আমাদের গ্রহের বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ শেষ হয়ে যায়, যার মধ্যে চীনের কার্যত একচেটিয়া ইলেকট্রনিক্সের মধ্যে বিরল পৃথিবীর খনিজ পদার্থও অন্তর্ভুক্ত, আমাদের সমস্ত প্রিয় পণ্য এবং জীবনযাত্রা সম্পূর্ণরূপে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে, তখন তারা অভিযোগ করবে যে আমরা কেন যাই না, কেন আমরা চাই চীন চাঁদ এবং মঙ্গল গ্রহে সমস্ত আমানত রাখুক?
তারা কেবল তোমাকেই পাবে না, তাদের তোমার ভবিষ্যৎও থাকবে।
আর তোমার বাচ্চারা।
এই সমালোচকরা লিঞ্চিংয়ের জন্যও উন্মুক্ত থাকতে পারেন।
তাদের নিজেদের দিয়েই শুরু করা উচিত।
আপনার রাজনীতিবিদ যে প্রবন্ধটি আপনাকে পড়তে চান না: আপনার তথ্যগুলি সোজা করে নিন।
পৃথিবীর চেয়ে পাতলা একটি বায়ুমণ্ডল আছে, কিন্তু প্যারাসুটের মাধ্যমে প্রোব অবতরণের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
তাপমাত্রা অনেক কারণের উপর নির্ভর করে, কিন্তু কখনও কখনও এটি বরফ গলানোর জন্য যথেষ্ট।
একদিন, মানুষ সুরক্ষিত আশ্রয়স্থলে থাকতে পারবে।
কিছু ভাঙা উইকিপিডিয়া পৃষ্ঠার পরিবর্তে আপনার উৎসগুলি উদ্ধৃত করুন।
@ বিচারক ড্রেড: আপনি কি ১৯৭০-এর দশকে মঙ্গলে আগত ভাইকিং ল্যান্ডারের ছবি দেখেছেন?
এগুলো একটি ছোট জিপের আকারের - জাহাজটিতে ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম এবং পা লোড করা থাকে যাতে অবতরণের সময় ইউনিটটি সোজা থাকে।
যদি বায়ুমণ্ডল না থাকে, তাহলে এই জিনিসগুলোর কী হবে বলে তুমি মনে করো - এগুলো পাথরের মতো পড়ে যাবে এবং আঘাতে ধ্বংস হয়ে যাবে?
অবশ্যই তাদের প্যারাসুট আছে।
ইন্টারনেটে হাজার হাজার ছবি দেখুন)
, প্রতিরোধ তৈরি করতে পারে এমন পরিবেশ না থাকলে প্যারাসুট থাকার কোন কারণ নেই।
এখানে একটি সূত্র আছে: মঙ্গল গ্রহ ৬০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মতো উষ্ণ হতে পারে, কিন্তু গড় তাপমাত্রা ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের নিচে তা খুঁজে বের করার জন্য খুব বেশি দূরে তাকানোর দরকার নেই।
অবশ্যই আমরা মঙ্গল গ্রহকে পৃথিবীতে রূপান্তর করতে পারি।
আমরা প্রতিদিন প্রচুর কার্বন ডাই অক্সাইড বায়ুমণ্ডলে পাঠাই যা ইতিমধ্যেই পৃথিবীকে উষ্ণ করে তুলেছে, এবং যদিও আমি নিশ্চিত যে আপনি জানেন না যে মঙ্গল গ্রহে গ্রিনহাউস গ্যাস কার্বন ডাই অক্সাইডের চেয়ে 300 গুণ বেশি, সমস্যাটি তুলনামূলকভাবে কম।
এছাড়াও, যদি আমরা এটিকে পর্যাপ্ত তাপমাত্রায় গরম করি, তাহলে মঙ্গলে জমাটবদ্ধ কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসে রূপান্তরিত হতে শুরু করবে, যা পৃথিবীকে উষ্ণ করবে, যাতে আমরা আরও কার্বন ডাই অক্সাইডকে গ্যাসে রূপান্তর করতে পারি ইত্যাদি।
কেন আমরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের বৈজ্ঞানিক "সোনার খনি" "খনি" করব না (হ্যাঁ?) . . ডানে)
আমরা আরও ১০ ট্রিলিয়ন ডলারের জন্য মঙ্গলে যাওয়ার আগে।
ওখানে পৌঁছে আমরা কী করব? হ্যাঁ। . .
পৃথিবীর আরও ছবি তুলুন। হুপ্পি!
সামরিক শিল্প কমপ্লেক্সকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য আমাদের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ব্যবহার করে একটি নিষ্ফল যুদ্ধ শুরু করা উচিত।
মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি বড় সমস্যা রয়েছে: মঙ্গলে পৌঁছানোর আগেই তারা সবাই মারা যাবে অথবা বিকিরণে মারা যাবে।
পৃথিবীর চৌম্বকীয় স্তর এবং ওজোন স্তরের বাইরে যেকোনো দীর্ঘ ভ্রমণ মহাকাশচারীদের বিকিরণের মারাত্মক মাত্রা দেবে।
এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য মানুষের কাছে কোনও প্রযুক্তি নেই, অথবা ভবিষ্যতে কোনও আশাব্যঞ্জক প্রযুক্তিও নেই।
চাঁদের নভোচারীরা চোখ বন্ধ করে বিকিরণ এবং ফ্ল্যাশের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কথা বলেছেন।
নাসা জানে যে চাঁদে আপনার অবস্থান দীর্ঘায়িত করা বা উদ্ভাবনী ঢাল ছাড়া মঙ্গল গ্রহে ভ্রমণ করা মৃত্যুদণ্ড।
এই প্রবন্ধের মূল কথা হলো, যদি না আমরা এমন কিছু করার চেষ্টা করি যা আমরা আগে করিনি, তাহলে সমাধান আসবে না।
যদি তুমি মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমার বর্ণনা করা ঢালে উদ্ভাবনের জন্য কোন উৎসাহ নেই।
পোস্ট করার আগে ভাবুন।
মজার ব্যাপার হল, যখন আমরা চাঁদে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তখন আমাদেরও একই প্রযুক্তিগত সমস্যা হয়েছিল।
অনেক বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে ভ্যান অ্যালেনে উড়ে গেলে নিজেদেরই মৃত্যু হবে।
বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসার যন্ত্রণা সহ্য করার মতো কোনও ঢাল আমাদের নেই। . .
তালিকাটি চলতে থাকে।
কিন্তু কোনওভাবে, আমরা এই সমস্ত কিছু পরিচালনা করার জন্য নতুন প্রযুক্তি তৈরি করেছি।
চাঁদে যাওয়ার অপ্রতিরোধ্য সমস্যাকে ডেকে আনে।
এটি এমন কিছু করার প্রতিশ্রুতিবদ্ধতার মূল কথা যা আগে কখনও করা হয়নি।
কিভাবে আবিষ্কার করবেন।
একমত হোন এবং চতুর্থ কারণটি যোগ করুন: \"পাহাড় দখল করুন, নইলে তারা আপনাকে উপত্যকায় কবর দেবে\"।
আমি উদ্বিগ্ন যে যেহেতু মানুষ চায় না যে আমরা এমন কিছু খুঁজে পাই যা দেখায় যে আমরা একা নই, তাই অতীতের মঙ্গল অভিযানগুলিতে কিছু ভুল হয়েছে। . .
অথবা মহাবিশ্বে একা নন।
কিছু তত্ত্ব আছে যে ধর্মীয় ডানপন্থীদের এজেন্ডার কারণে আমরা যাব না, তারা কেবল চায় না যে আমরা প্রমাণ করি যে তারা ভুল।
আমাদের মঙ্গল গ্রহে যেতে হবে এটা দেখানোর জন্য যে আমরা মহাবিশ্বে একা নই! ব্যালোনি!
আমরা একা নই।
আমাদের মহাবিশ্বে মাত্র ১০ ট্রিলিয়ন গ্রহ থাকতে পারে, এই ভেবে যে আমরাই একমাত্র বুদ্ধিমান প্রাণী, এটি সম্পূর্ণ অহংকারী, পুরানো উৎস --
বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার উপর মনোযোগ দিন।
আমাদের মেনে নেওয়া উচিত যে আমরা অনন্য নই এবং লক্ষ লক্ষ বছর এগিয়ে থাকা সভ্যতাগুলিকে চিহ্নিত করার উপায় খুঁজে বের করা উচিত।
এটি নাসার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত।
ওহ, রোবটটা আরও ভালো করছে।
যখন রোভারটি বেশ কয়েক বছর ধরে চলতে পারে এবং মাইল মাইল চালাতে পারে, তখন কেন কাউকে কয়েক দিনের জন্য ৪০০ গজ দূরে পাঠাতে হবে?
আসলে, দুজন লোক, একটি ভালো রোভার এবং কিছু বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম এক সপ্তাহে যা করতে পারে তা শেষ তিনটি রোভার নয় বছর ধরে করে আসছে।
ওই রোভারগুলো r2 2 নয়।
জীবিত মানুষের মস্তিষ্কের তুলনায় এগুলো খুবই সহজ যন্ত্র।
এগুলো সম্পূর্ণরূপে লক্ষ লক্ষ মাইল দূরে মানুষের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, যেখানে সহজতম নির্দেশাবলী সেখানে পৌঁছাতে ২০ মিনিট সময় লাগতে পারে।
এই ক্ষেত্রের প্রকৃত ভূতাত্ত্বিকদের তুলনায়, এটি খুবই অগোছালো এবং সময়সাপেক্ষ।
এই মুহূর্তে, মঙ্গল গ্রহে যাওয়া আমাদের কাছে চাঁদে ফিরে যাওয়ার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়।
একটু সফল রূপান্তর করো, আর তারপর আমি মঙ্গল গ্রহের প্রতি আরও আগ্রহী হব।
একমত হোন এবং চতুর্থ কারণটি যোগ করুন: \"পাহাড় দখল করুন, নইলে তারা আপনাকে উপত্যকায় কবর দেবে\"।
কোরিয়ান যুদ্ধ থেকে
মাধ্যাকর্ষণ পর্বতের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
মহাকাশে খুব বড় পাথরের ভুল প্রান্তে দাঁড়াতে চান?
তুমি বড় পাথরটাকে বড় করে লিখেছো।
কিন্তু হ্যাঁ, এমন একটি পৃথিবী যেখানে আমাদের মধ্যে অন্তত কেউ কেউ বিপর্যয়কর ঘটনা থেকে বাঁচতে পারে, মৃত্যুর চেয়ে তা ভালো হবে।
কেউ কি Serpo প্রকল্পের কথা শুনেছেন?
একটি জোট তৈরি হয়েছে যা সেরপো প্রকল্পকে সফল করেছে এবং এটি আবারও করা যেতে পারে।
আরও মহাকাশ অনুসন্ধানের জন্য, সরকারকে তাদের গোপনীয়তা ভাগ করে নিতে হবে। SERPO?
বাবু, এটা সম্পূর্ণ বিএস।
আমার মনে হয় তুমি হয়তো অনেক বেশি ফ্যান্টাসি সিনেমা দেখেছো।
এটা হাস্যকর।
আমাদের মহাকাশ বিজ্ঞান সম্প্রদায়কে বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে।
এই লোকটির আচরণ হাস্যকর, নির্দোষ অথবা স্বার্থপর।
ন্যানো স্তর থেকে, তার "চ্যালেঞ্জ" এবং "নতুন জ্ঞান" ধারণাগুলির প্রয়োগযোগ্য স্কেলার স্তর খুব কম।
সামুদ্রিক, মানব চিন্তাভাবনা, কৃষি, শক্তি, স্বাস্থ্য, বার্ধক্য এবং আরও গবেষণার ক্ষেত্র
আমাদের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক চ্যালেঞ্জের প্রয়োজন।
যখন আমরা মহাকাশে ভূত খুঁজে বের করি, তখন এই অঞ্চলগুলির অনেকেরই সম্পদের অভাব থাকে।
আমি বলছি না যে এই লক্ষ্যের কোন অর্থ নেই;
কিন্তু প্রাথমিক "চ্যালেঞ্জ"টি অন্তর্নিহিত ছিল না।
এটি রাশিয়ানদের চাঁদে পাঠাবে এবং আসুন আমরা এটি মেনে নিই, যা এর আসল শুরু।
বন্ধুরা, বাকি বিজ্ঞানের জন্য কিছুটা জায়গা দাও।
আমরা এখনও প্রমাণ করতে পারিনি যে মানুষ মঙ্গল গ্রহে পৌঁছানোর জন্য সাত মাস টিনের ক্যানে পাগল হয়ে থাকবে না। . . . . . .
পা না বাড়িয়ে কি তুমি সারা দেশে গাড়ি চালিয়ে যেতে পারো?
৭ মাস তোমার আরভিতে থাকার চেষ্টা করো।
আমি বাতাসের গন্ধ নেওয়ার জন্য, হাঁটতে বেরোনোর জন্য, ইত্যাদি জানালা খুলিনি।
এই ভ্রমণ শুরুতেই অনেক মৌলিক প্রশ্ন উত্থাপন করেছিল। ভুল।
যখন তুমি জানোই না পৃথিবীতে কী ঘটছে, তখন কেন তুমি মুখ খুলে মাড়িতে হাত বুলিয়ে দাও?
কিছু ক্রু ৫২০ দিন ধরে ভ্রমণের অনুকরণে কাটিয়েছেন।
মঙ্গলে যাওয়া উচিত, কিন্তু কেন যাওয়া উচিত তা বোঝার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব আছে বলে মনে হচ্ছে।
তোমার ফেসবুক, টুইটার এবং টিভিতে ফিরে যাও।
তারা দীর্ঘ যাত্রার অনুকরণে দ্বিতীয় বর্গমিটারের একটি পৃথিবীও অনুকরণ করেছিল এবং লোকেরা বেরিয়ে পড়েছিল।
মহাকাশ স্টেশনের তুলনায়, এটি এখন পর্যন্ত মঙ্গলে যাওয়ার জন্য তৈরি যেকোনো মহাকাশ ক্যাপসুলের তুলনায় অনেক বড়।
আমরা এখনও প্রমাণ করতে পারিনি যে আমরা এটা করতে পারি।
সংকোচনটা বেশ কিছুদিন ধরেই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমি অনুসরণ করেছি;
জেমিনি থেকে, মহাকাশ কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
সিমুলেশন পরীক্ষা-নিরীক্ষার অনেক অসুবিধার সাথে আমি পরিচিত।
"সিমুলেশন" এর সমস্যা হল আপনি জানেন যে আপনি পৃথিবীতে আছেন এবং যেকোনো ভুলের জন্য আপনি সিমুলেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন।
৪ মাস টিনের ক্যান থেকে বের না হয়েও, আপনি ফিরে না এসেই যাত্রা শুরু করতে পারবেন।
এবার তোমার টিনের কাগজের টুপিটা আবার গায়ে দাও এবং তোমার মায়ের বেসমেন্টে ফিরে যাও।
\"আমরা এখনও প্রমাণ করতে পারিনি যে মানুষ মঙ্গল গ্রহে পৌঁছানোর জন্য সাত মাস টিনের ক্যানে পাগল হয়ে যাবে না।
\"মহাকাশচারীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অনেক দিন ধরে আছেন। O. K.
আরাম করো, ডেক্সটার।
তুমি যদি একটু স্থির হও, তাহলে আমি তোমাকে একটা রুবিক্স কিউব দেব।
পৃথিবীর জন্য কোন বিপদ নেই এবং মানুষের জন্য কোন বিপদ নেই। . .
২০০ সালের পর, মানুষের সংখ্যা অনেক কম হবে। . .
যেকোনো বাস্তুতন্ত্রে, যখন একটি প্রজাতি
শেষ পর্যন্ত এটি আর বাড়বে না, তাই এটি একটি টেকসই স্তরে সঙ্কুচিত হবে।
আমাদের ক্ষেত্রে, যুদ্ধ এবং রোগ সবচেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যাই হোক, আমি আতঙ্কিত হতে চাই না, তবে আমরা সুস্থ স্তরে (এবং নিম্ন স্তরে) স্থিতিশীল থাকার সম্ভাবনা বেশি।
আমরা যদি আমাদের সমস্ত সম্পদ নষ্ট করি অথবা আমাদের পরিবেশ নষ্ট করি, তাহলে কি চূড়ান্ত স্তরটি অদৃশ্য হয়ে যাবে? একমত।
\"মানুষ-পৃথিবীর জন্য কোন বিপদ নেই, এবং মানুষের জন্যও কোন বিপদ নেই।\" . .
\"ডাইনোসরকে বলো।
ওহ অপেক্ষা করো, ওরা বিলুপ্ত কারণ ওরা চিক্সুলুবকে এড়াতে বা বেঁচে থাকার কৌশল তৈরি করার মতো যথেষ্ট বুদ্ধিমান নয়।
বিলুপ্তির মতো। সব খারাপ।
এখানে, আমরা সমস্যা সমাধানের অনেক উপায় শিখতে পারি।
এছাড়াও: পৃথিবীতে বুদ্ধিমান প্রাণীর সংখ্যা খুব কম, মানুষ কেন মনে করে যে অন্য কোথাও এটি ভিন্ন হবে?
লেখক বুঝতে পারেননি যে সোভিয়েত ইউনিয়ন অর্থনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছিল কারণ তারা তাদের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করেছিল।
হয়তো তারা চায় আমেরিকাও একই পথে চলুক।
আমার কাছে এখনও চেক আছে, তাই আমার কাছে এখনও টাকা থাকা উচিত।
যখন আমরা আবার আমাদের পায়ে দাঁড়াতে পারব, তখন আমরা মহাকাশে বিনিয়োগের কথা বিবেচনা করতে পারি।
আমি এখন পর্যন্ত শুধু জানি যে আমরা টেফলন & ট্যাং এবং কিছু ভালো স্মৃতি পেয়েছি কিন্তু তারা বিল পরিশোধ করেনি।
মহাকাশ অনুসন্ধান থেকে প্রাপ্ত দশটি জিনিস: ১.
ইনফ্রারেড অ্যান্টেনাকে সুরক্ষিত রাখার জন্য, নাসা একটি অদৃশ্য সাপোর্ট-ট্রান্সলুসেন্ট মাল্টি-ক্রিস্টাল অ্যালুমিনা তৈরি করেছে।
মহাকাশচারী হেলমেট ভাইজারের জন্য তৈরি স্ক্র্যাচ-প্রুফ চশমা।
মেমোরি ফোম গদি - মহাকাশযানের অবতরণের সময় আসনগুলিকে কুশন করার জন্য নাসা দ্বারা ডিজাইন করা।
জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরি দ্বারা তৈরি কানের থার্মোমিটার-ইনফ্রারেড তাপ সেন্সর।
আধুনিক স্নিকার্সের জন্য স্নিকার্স ফুটবেড-স্প্রিং অ্যাপোলো মুন বুটস ৬ থেকে এসেছে।
টেলিফোন যোগাযোগ - মোবাইল টাওয়ার, স্যাটেলাইট টেলিফোন, স্যাটেলাইট টিভি;
সবাই মনে করে মহাকাশে নভোচারীদের কাছে পৌঁছানো জরুরি। 7.
স্মোক ডিটেক্টর-আধুনিক স্মোক অ্যালার্মগুলি স্কাইল্যাব৮-এ ব্যবহৃত স্মোক অ্যালার্মের উপর ভিত্তি করে তৈরি।
স্লট সহ রাস্তা এবং রানওয়ে - নাসা পরীক্ষা করেছে যে অবতরণকে নিরাপদ করার জন্য জল সরাতে কংক্রিটে খাঁজ স্থাপন করা হয়েছে। 9.
কর্ডলেস টুলস - মহাকাশে নভোচারীদের অবাধে কাজ করার জন্য সুবিধাজনক কর্ডলেস টুলসের প্রয়োজন। 10.
জলের ফিল্টার - এখনও পর্যন্ত, মহাকাশচারীদেরও মহাকাশে পানীয় জল পরিষ্কার রাখার একটি উপায় প্রয়োজন।
পোজিন: সোভিয়েত ইউনিয়নের দেউলিয়া হওয়ার সাথে সোভিয়েত মহাকাশ কর্মসূচির খুব একটা সম্পর্ক নেই।
তারা এখনও আমাদের লোকদের সেখানে পাঠাচ্ছে, এই বিষয়টি কিছু জিনিস প্রকাশ করে।
সোভিয়েত অর্থনীতি ভেঙে পড়ে কারণ সামরিক ব্যয় নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল, জেনারেল এবং ডিজাইন ব্যুরো ছাড়া কেউই দায়ী ছিল না, এবং পাঁচটি যুদ্ধে তারা যতটা অস্ত্র ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করতে চেয়েছিল তার চেয়ে বেশি অস্ত্র ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছিল।
হফম্যানের মৃত হাতটি পড়ো।
এটি আপনাকে দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে কিছু অন্তর্দৃষ্টি দেবে।
একইভাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আসলে মহাকাশ কর্মসূচির জন্য অর্থ অপচয় করে না;
ইরাকে আমরা যে ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করি তার তুলনায়, এটি সমুদ্রে খুব একটা ফোঁটাও নয়।
৬০ এবং ৭০ বছরের অ্যাপোলো প্রোগ্রাম ভিয়েতনামে আমাদের ব্যয়ের চেয়ে কম ব্যয়বহুল (
জীবনের কথা তো বলাই বাহুল্য)।
এটা মহাকাশ অনুসন্ধান নয়, বিশাল অপচয়।
মহাকাশ যাত্রার আগে মানুষ স্যুপ পান করে।
কিন্তু নাসা বেশিরভাগ কাজ আউটসোর্স করেছে। . .
তাদের ব্যবহারের অধিকার রয়েছে, কিন্তু তারা যে কোম্পানির সাথে কাজ করে তাদের মেধা সম্পত্তির অধিকার রয়েছে। . .
প্রথম ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটটি টেক্সাস ইন্সট্রুমেন্টস দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল। কেন?
ব্ল্যাক অ্যান্ড ডেকার তাদের ড্রিল বিটের জন্য ছোট, আরও শক্তিশালী এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি তৈরি করেছে, কেন?
তোমার প্রিয় ফুটবল খেলোয়াড়ের হেলমেটে প্যাডিং কেমন?
হিমায়িত খাবার? শিশু ফর্মুলা?
স্পোর্টস ব্রা, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত পোশাক, সাঁতারের পোশাক?
রেডদের জন্য NASCAR?
টেফলন আসলে নাসার আগেই তৈরি করা হয়েছিল, এবং ম্যানহাটন প্রকল্প এবং আমাদের পারমাণবিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে, আমরা এমন সেন্ট্রিফিউজ তৈরির জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছি যা এত উচ্চ হারে স্ব-ধ্বংস হয় না।
দেখা গেছে যে পৃথিবী গোলাকার, সমতল নয়।
ধুলোয় মিশে থাকতে চাইলে ঠিক আছে।
আমি কী খরচ করব তা ঠিক করো না।
তার অর্থ জ্ঞানের জীবন।
আর ব্যঙ্গ করো না। এটি একটি ব্যবহারিক সমস্যা।
মহাবিশ্বের অন্যত্র দার্শনিক, জীবনের সমস্যাগুলি সমাধান করা হয়েছে।
আমরা সেখানে যেতে পারি কিনা তা নিয়ে আলোচনা করছি না। আমরা জানি আমরা পারব।
আমরা হয়তো সেখানে উন্নতি করতে পারব না, এমনকি টিকে থাকতেও পারব না, কিন্তু মঙ্গলে যেতে পারব কিনা সেই প্রশ্নটিও কোনও সমস্যা নয়।
আমরা যদি এটা করতাম?
আমরা যদি উন্নতি নাও করি বা টিকে নাও থাকি, তবুও আমরা প্রমাণ তৈরি করব যে আমরা পৃথিবীর বাইরে জীবন খুঁজছি।
এখন যেহেতু আমরা জানি যে আমরা এটা করতে পারি, তুমি হয়তো ভাবছো আমরা পেরেছি।
এর মানে হল আমরা এই সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে আমরা যদি মহাবিশ্ব অন্বেষণ করতে পারি, তাহলে আমরা দেখতে পাব যে অন্যরা এটি করেছে।
তাহলে আমাদের কি সেখানে যাওয়া উচিত নয় কারণ আমরা পারি?
এর কোন মানে নেই।
হ্যাঁ, বিয়ার শেষ হওয়ার আগে এটা আরও ভালো শোনাচ্ছে।
এই কারণেই সরকারের উচিত সবার জন্য বিয়ারের পেছনে অর্থ ব্যয় করা, মহাকাশ অনুসন্ধানের পেছনে নয়! সত্যি বলতে!
পৃথিবীতে প্রতিদিন মানুষ মারা যাচ্ছে, আর আমরা আমাদের সম্পদগুলোকে কৃষ্ণগহ্বরে নিক্ষেপ করে নষ্ট করছি।
প্রায় আক্ষরিক অর্থেই। )
প্রথমে অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলি সমাধান করুন
আমরা যদি মহাকাশ অনুসন্ধান বন্ধ করে দেই, মানুষ মারা যাবে না?
আমরা এগুলো সব কোথায় রাখব?
আমাদের আরও জায়গা প্রয়োজন। ! ! ! !
\"যখন বাড়িতে সমস্যা থাকে এবং সমাধান করতে হয়, তখন কেন জাহাজে করে যাওয়া? !
\"সত্যি বলতে, তোমাদের মতো বোকারা আমাকে ভাবতে বাধ্য করেছে যে মানুষ আমাদের মতো এত কিছু কীভাবে অর্জন করেছে।
হয়তো মঙ্গল গ্রহে যাওয়া আমাদের পৃথিবীর অনেক সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে। . . হয়তো না।
কিন্তু চেষ্টা না করে কিছুই সমাধান করা যায় না।
জ্ঞান প্রসারিত করতে সাহায্য করার জন্য অন্বেষণ করুন।
সহজভাবে বলতে গেলে, এটি আমাদের পুষ্টি জোগায় এবং বেড়ে ওঠার প্রেরণা দেয়।
পৃথিবীর সমস্যাগুলো সমাধান করা সম্ভব (
যদিও এটা কঠিন মনে হচ্ছে)
মঙ্গল অনুসন্ধানের এজেন্ডা বাদ দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই।
আমাদের সবসময় অভ্যন্তরীণ সমস্যা থাকে।
আমরা কখনোই সব সমস্যার সমাধান করতে পারব না।
তুমি যাই হোক যেতে পারো।
যখন মার্কিন সরকার কয়েক ডজন দেশে তার সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখার জন্য ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়, যখন তারা এলোমেলো আরবদের শিকার করার জন্য ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করা বন্ধ করে দেয়, যখন তারা ট্রিলিয়ন ডলার প্রদান বন্ধ করে দেয় যা আসলে তাদের কাছে নেই এবং ঋণ থেকে মুক্তি পায়। . .
আমরা মঙ্গল গ্রহে যাব।
যদি GWB আমাদের ইরাকে প্রবেশ করতে দেয়, আমরা একসাথে মঙ্গল অনুসন্ধান অভিযান করতে পারব, সেখানে যেতে পারব, ফিরে এসে চীনাদের উপহাস করতে পারব, এবং পাবলিক স্কুল এবং ক্যান্সার গবেষণার জন্য এখনও অর্থ অবশিষ্ট থাকবে।
সত্যি কথা বলতে, মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার পথ খুঁজে বের করার জন্য আমাদের যে আধুনিক ক্ষমতা থাকা উচিত তা ব্যবহার করার পরিবর্তে, আমাদের মহাকাশ ভ্রমণের উন্নত প্রযুক্তির দিকে নজর দেওয়া উচিত।
আমাদের কি ২ ট্রিলিয়ন ডলারের জন্য স্টান্ট করা উচিত নাকি উন্নত পদার্থবিদ্যার জন্য?
এটি একটি খুব কঠিন সমস্যা।
আমাদের সমাজের মানুষের উপর কর আরোপ বন্ধ করা উচিত এবং তাদের কর দিতে দেওয়া উচিত-
যারা মঙ্গল এবং অন্যান্য কাজ সম্পন্ন করতে পারেন তারা কাজ শুরু করতে পারেন।
তারা তোমার টাকা চায় না বা তাদের প্রয়োজন নেই।
তারা শুধু চায় তুমি ওগুলো নেওয়া বন্ধ করো।
চা পার্টিতে এটিকে তর্ক-বিতর্কে পরিণত করুন।
অন্য কোথাও যাও।
এটাকে রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে পরিণত করো - অন্য কোথাও যাও এবং তোমার সাথে তোমার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পরীক্ষা করো, ইয়ান।
টি পার্টি বিতর্কের কী হচ্ছে?
তোমার দানবীয় বক্তব্যে কোনও রাজনৈতিক উপাদান নেই।
আমি বিশ্বব্যাপী ব্যক্তিদের কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের প্রস্তাব করছি।
যখন আপনার কোন প্রতিদান নেই, তখন কে অবদান রাখতে ইচ্ছুক? আমি করি।
আমি আমেরিকান নই, তবে আমি অবশ্যই কমপক্ষে ৫০ ডলার দান করতে পারি কারণ আমি গর্বিত যে আমি মানবতার জন্য প্রথম পদক্ষেপে অবদান রেখেছি।
৭০০ কোটি মানুষ।
যদি তুমি ১ (
ওটা ৭ মিলিয়ন)
৫০ ডলার অনুদানের পরিমাণ ছিল ০ ডলার। ৩৫ বিলিয়ন। কি?
তুমি বলেছিলে এটা তোমাকে মঙ্গলে নিয়ে যাবে না?
আচ্ছা, হয়তো তুমি এখন সমস্যাটা বুঝতে পারছো। . .
আমি মঙ্গলকে সম্পূর্ণ সমর্থন করি।
আসলে, আমি মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে সম্মতি জানাই।
এটা খুবই ছোট একটা সমস্যা।
এতে অনেক টাকা খরচ হয়েছে। হয়তো ইউ. S.
২০০১ সাল থেকে যুদ্ধে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করার আগে এটি বিবেচনা করা উচিত ছিল।
মঙ্গল ভ্রমণের জন্য অর্থ প্রদানের কথা ছিল।
কর দেওয়ার সময় যদি আমরা ভোট দিতে পারতাম, তাহলে দারুন হতো।
যারা মঙ্গল গ্রহে যেতে চান তারা তাদের বেতনের একটি অংশ নির্ধারণ করতে পারেন।
যারা বোকারা যুদ্ধ শুরু করতে চায় তারা এর জন্য অর্থ প্রদান করতে পারে।
এটা একটা ভালো বুদ্ধি!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের জন্য একটি চেক বক্স।
$৫০ ডলারের ট্যাক্স বিল স্বেচ্ছায় প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
এই ৫০ ডলার কে দিয়েছে তার কোনও রেকর্ড থাকা উচিত নয়।
এটি একটি প্রতিদান ছাড়াই সদিচ্ছা হওয়া উচিত।
যারা চান তাদের জন্য একটা করণীয়
তারপর ট্যাক্স বিলে এমন একটি বাক্স থাকা উচিত যেখানে স্বেচ্ছায় $১,০০০ প্রদান করা হবে।
এই ব্যক্তিদের প্রত্যেকেই মঙ্গল গ্রহে একটি ফলকে তাদের নাম খোদাই করবে।
যদি ২০ বছর বয়সী আমেরিকানদের মধ্যে কেউ এটি বেছে নেয় (
আমি এখানে সরলীকরণ করে ভান করছি যে প্রতিটি আমেরিকান তার বয়স নির্বিশেষে তার কর বিল পূরণ করে)
এটা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ আমেরিকান।
এই পরিমাণ ১৫ বিলিয়ন ডলারের মতো।
এখন আমাদের অন্তত একটি শুরু আছে।
এছাড়াও, আমেরিকানরা সরাসরি বিশেষ মঙ্গল তহবিলে যেকোনো আকারের স্বেচ্ছাসেবক অনুদান দিতে পারবে।
কে জানে, হয়তো কিছু অত্যন্ত ধনী আমেরিকান প্রচুর অর্থ দান করবেন।
আমার মনে হয় এখানে একটা ভুল ধারণা আছে।
অ্যাপোলো প্রোগ্রামের জন্য উন্নত প্রযুক্তি (উদাহরণস্বরূপ)
সম্ভবত অ্যাপোলো প্রোগ্রামের খরচের জন্য বিশ্ব অর্থনীতিকে অনেকবার পরিশোধ করেছে।
যখনই আমরা প্রযুক্তিগতভাবে খাম তৈরিতে এগিয়ে যাই, তখনই আমরা নতুন প্রযুক্তি বিকাশের দিকে ঝুঁকে পড়ি।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে জেট এবং কম্পিউটার দিয়েছে।
অ্যাপোলো প্রোগ্রাম আমাদের মাইক্রো-রোবট তৈরির জন্য চাপ দিচ্ছে।
এই চিপগুলি ১৯৮০ সালে কম্পিউটার বিপ্লব এবং ১৯৯০ সালে ইন্টারনেট বিপ্লবের সূচনা করেছে।
মঙ্গল গ্রহ আমাদের কী দেবে?
কে জানে, চেষ্টা না করলে আমরা জানতে পারব না।
আমিও সরাসরি অবদান রাখতে চাই, কিন্তু একটি ছোট সমস্যা আছে।
এই গবেষণা যদি ক্যান্সারের নিরাময়ের দিকে পরিচালিত করে তাহলে কী হবে (
(যেমন একটা উদাহরণ)?
কাদের সুবিধা দেওয়া উচিত?
মাত্র ৭০ লক্ষ? নাকি সবাই?
দাবির প্রয়োজনের পরে আমরা গাড়ির বীমা পরিশোধ করি না, আপনি আগেও পরিশোধ করেছেন এবং আশা করি আপনার কখনও দুর্ঘটনা ঘটবে না।
কাজ না করা পর্যন্ত তোমাকে বেতন দেওয়া হবে না।
তুমি প্রমাণ করো যে তুমি একজন ভালো কর্মচারী এবং পরে তোমাকে বেতন দেওয়া হবে।
আমাদের প্রথমে ত্যাগ স্বীকার করতে শিখতে হবে।
আমি বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী এবং অ্যাপোলো মহাকাশ কর্মসূচির উজ্জ্বল সাফল্যের মধ্যে বেড়ে উঠেছি, কিন্তু ধূমপানের সময়টা ছিল দারুন, তোমার সেক্রেটারিকে পিছনে গুলি করা ঠিক আছে, বাচ্চাদের গাড়ির আসন হল এই ধাতব যন্ত্র যা দুর্ঘটনায় পড়লে শিশুর দাঁত ভেঙে ফেলবে।
অন্য কথায়, আজকের পৃথিবীটা একেবারেই আলাদা একটা পৃথিবী।
আমাদের সরকারি ব্যয়ের ক্ষেত্রে একটি বিশাল অনিয়ন্ত্রিত ঘাটতি রয়েছে, একটি ধনী শ্রেণী যারা ন্যায্য অংশে অবদান বাড়াতে অস্বীকার করে, এবং আরও উদ্বেগজনক বিষয় হল