পুরনো গদি দিয়ে কী করবেন বুঝতে পারছেন না?

লেখক: সিনউইন– কাস্টম গদি

কারণ পুরাতন গদিতে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থাকতে পারে!!! প্রথমেই, আসুন পুরাতন গদির বিপদগুলি বুঝতে পারি: আমরা সকলেই জানি যে মাইট হল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কীটপতঙ্গ যা খালি চোখে সহজে দেখা যায় না। বেশিরভাগ, অনেক অ্যালার্জিক হাঁপানির ঘটনা, বিকাশ, তীব্র সূত্রপাত এবং লক্ষণগুলির স্থায়িত্ব ধূলিকণার মাইটের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। বাড়িতে, গদি হল মাইটদের বেড়ে ওঠার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা। যুক্তরাজ্যের ওরচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে কুইল্টের মধ্যে ২০,০০০ পর্যন্ত জীবন্ত ধূলিকণা লুকিয়ে ছিল।

গদিতে কেবল লক্ষ লক্ষ জীবন্ত ধূলিকণাই নয়, মাইটের মল, মৃতদেহ, ডিম ইত্যাদিও রয়েছে। অনেক দিন ধরে জমে থাকা... ধুলোর মাইট জন্মানোর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত তাপমাত্রা হল প্রায় ২৫°C, এবং আপেক্ষিক তাপমাত্রা হল ৮০%। অতএব, এটি সাধারণত বসন্ত এবং শরৎকালে প্রচুর সংখ্যায় বংশবৃদ্ধি করে এবং শরতের পরে সংখ্যা হ্রাস পায়। ধুলোর মাইট আর্দ্র, উচ্চ তাপমাত্রা, সুতি এবং লিনেন কাপড় এবং ধুলোময় পরিবেশ পছন্দ করে। তারা মানুষের কার্যকলাপের সাথে বাতাসে প্রবেশ করবে (যেমন মেঝে ঝাড়ু দেওয়া, বিছানা এবং লেপ তৈরি করা ইত্যাদি) এবং ঘরের প্রতিটি কোণে ছড়িয়ে পড়বে।

শুধু মাইটই নয়, তাদের মৃতদেহ, ক্ষরণ এবং মলমূত্র অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। যখন ধূলিকণা মানুষের শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে বা ত্বকের সংস্পর্শে আসে, তখন মানুষ হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং অন্যান্য লক্ষণ অনুভব করবে। উপরন্তু, এটি অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের জন্য এক নম্বর অ্যালার্জেন।

দ্বিতীয়ত, পুরাতন গদির বিকৃতি শরীরের হাড়ের স্বাস্থ্যের উপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলবে। মানুষের মেরুদণ্ড s-আকৃতির, এবং পুরানো গদিগুলিতে প্রায়শই ভেঙে পড়ার এবং বিকৃতির সমস্যা থাকে। বিকৃত পুরাতন গদিতে দীর্ঘক্ষণ ঘুমালে মেরুদণ্ডের বিকৃতি, অপর্যাপ্ত বিশ্রাম, ক্লান্তি, ব্যথা এবং ঘুম থেকে ওঠার পরে অন্যান্য লক্ষণ দেখা দেবে। আসলে, পুরানো গদির অনেক বিপদ আছে...